কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ঝুঁকিতে চার কোটির জীবিকা

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ০৭ নভেম্বর ২০২৩, ০৮:৪৭

ডলার, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটে দেশে পণ্যের উৎপাদন খরচ বেড়েছে। রিজার্ভও তলানিতে। ঋণপত্র খুলতে না পারায় গুরুত্বপূর্ণ পণ্য আমদানি ব্যাহত হচ্ছে। এর মধ্যে নির্বাচনকেন্দ্রিক রাজনৈতিক আন্দোলন চলছে। সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর হরতাল অবরোধের মতো কর্মসূচির কারণে পণ্যের উৎপাদন ও সরবরাহ দুই-ই বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। যার প্রভাব পড়ছে দেশের চার কোটি পেশাজীবীর ওপর। রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে অনেক পেশাজীবীর দৈনন্দিন আয় বন্ধ বা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে।


আন্তর্জাতিক মানদন্ড অনুসারে পেশাজীবীদের তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়। এগুলো হলো- কৃষি, শিল্প ও সেবা খাত। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে সেপ্টেম্বর শেষে দেশে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত জনগোষ্ঠী ৭ কোটি ১০ লাখ। এর মধ্যে শুধু কৃষিতে নিয়োজিত আছে ৩ কোটি ১২ লাখ জনগোষ্ঠী। আর শিল্পে নিয়োজিত ১ কোটি ২১ লাখ ও সেবা খাতে ২ কোটি ৭৭ লাখ মানুষ কর্মে নিয়োজিত রয়েছে। স্বনির্ভর পেশা হওয়ায় কৃষিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীকে বাদ দিলে শিল্প ও সেবা খাতে কর্মে নিয়োজিত রয়েছে প্রায় চার কোটি জনগোষ্ঠী। দেশের দৈনিক শ্রমজীবী মানুষও সেবা খাতের অংশ। কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে শিল্প ও সেবা খাতের এসব পেশাজীবীর নিয়মিত আয় হুমকির মুখে পড়েছে। বিশেষ করে পরিবহন, দোকানকর্মী ও খেটে-খাওয়া মানুষের আয় আছে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে। কারণ রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকলে এসব পেশার মানুষদের দৈনন্দিন আয় থমকে থাকে। এ ছাড়া যেসব পেশাজীবীর আয় প্রতিষ্ঠাননির্ভর, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতায় তারাও থাকেন শঙ্কায়।


রাজনীতির এ চলমান আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে পড়েছে পরিবহন খাত। যাত্রী পরিবহন কিংবা পণ্য পরিবহনের সবচেয়ে বড় ভূমিকা এ খাতের। কিন্তু হরতাল অবরোধে পরিবহন বন্ধ রাখলে এর সঙ্গে যুক্ত চালক ও চালকের সহযোগীদের দৈনিক আয় বন্ধ থাকে। এ ছাড়া পণ্য সরবরাহও বিঘ্নিত হওয়ার শঙ্কাই বেশি। পণ্য এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পরিবহন করা না গেলে পণ্য ও পরিবহন সেক্টরের সংশ্লিষ্টদের আয় থেমে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও