কোনো ইহুদিরাষ্ট্র ৮০ বছর টেকে না—যে ভয়ে ভীত ইসরায়েল

প্রথম আলো সারফুদ্দিন আহমেদ প্রকাশিত: ০৬ নভেম্বর ২০২৩, ১৩:২৪

দুনিয়ার সবচেয়ে ক্ষমতাধর দেশগুলো ইসরায়েলের ‘পকেটে’ থাকার পরও এই রাষ্ট্রটি অস্বাভাবিক রকম অস্থির আচরণ করছে। বিশেষ করে হামাসের হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েল গাজার মুসলমানদের একেবারে নিশ্চিহ্ন করে ফেলতে দানবের মতো যা করছে, তা ইসরায়েল কর্তৃপক্ষের ভেতরকার নাজুকাবস্থা ও অস্থিরতাকে আমাদের সামনে স্পষ্ট করে দিচ্ছে।


সর্বশেষ ঘটনায় ইসরায়েলের একজন মন্ত্রী বলেছেন, গাজায় পারমাণবিক বোমা ফেলা উচিত। মনে হচ্ছে, এক ধরনের আতঙ্ক বা ফোবিয়ায় ইসরায়েল আক্রান্ত হয়েছে। মনে হচ্ছে, অস্তিত্ব সংকটে পড়ার মতো কোনো অনুভূতি রাষ্ট্রটির নেতাদের আচ্ছন্ন করে ফেলেছে।


সব দিক থেকে সমৃদ্ধ ও সুসজ্জিত থাকার পরও ইসরায়েল এমন অস্থির আচরণ কেন করছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এটি নিয়ে বাইরের গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখালেখি হচ্ছে।


ইসরায়েল কেন গাজায় উন্মত্ত আচরণ করছে, কেন তারা গোটা গাজাকে গিলে ফেলার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে, তার জবাব খুঁজতে গিয়ে ইসরায়েলকে জড়িয়ে ‘অষ্টম দশকের অভিশাপ’ শব্দগুচ্ছটি আবার জোরেশোরে উচ্চারিত হচ্ছে।


ইংরেজিতে এই টার্মটিকে বলে ‘কার্স অব এইট্থ ডেকেড’। আরবিতে বলে ‘লা'নাতুল আকদিস সামিন’।


‘অষ্টম দশকের অভিশাপ’ টার্মটির জন্ম হয়েছে ইহুদিদের অতিগুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় ন্যায়শাস্ত্র তালমুদ-এর একটি ভবিষ্যদ্বাণী থেকে। (এইখানে বলে রাখা ভালো, তালমুদ কিন্তু ইহুদি সম্প্রদায়ের ধর্মগ্রন্থ তাওরাত নয়।


এটি তাওরাতের আলোকে ইহুদি পণ্ডিতদের রচিত নীতি ও আইন শাস্ত্র যা ইহুদিদের প্রাত্যহিক জীবনের করণীয়, পালনীয়, পরিত্যাজ্য বিষয়গুলোকে বাতলে দেয়)।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও