স্ট্রোকের ঝুঁকি কীভাবে কমাবেন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৯ অক্টোবর ২০২৩, ১৮:৪১

বয়স্ক মানুষের আকস্মিক মৃত্যু ও শয্যাশায়ী হয়ে পড়ার অন্যতম কারণ স্ট্রোক। স্ট্রোককে অনেকেই হৃদ্‌রোগ ভেবে ভুল করেন। স্ট্রোক আসলে মস্তিষ্কের একটি রোগ। কোনো কারণে মস্তিষ্কের অভ্যন্তরে রক্তক্ষরণ হলে বা মস্তিষ্কের কোষে রক্ত চলাচল কমে গেলে স্ট্রোক হয়।


ফলে তাৎক্ষণিক মৃত্যু হতে পারে, অথবা অনেকেই পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে বাকি জীবনটা অসহনীয় দুর্দশার মধ্যে পড়েন। স্ট্রোক সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে প্রতিবছর ২৯ অক্টোবর বিশ্ব স্ট্রোক দিবস পালন করা হয়।


স্ট্রোক মূলত দুই ধরনের। হঠাৎ রক্তনালি বন্ধ হয়ে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল ব্যাহত হলে ওই নির্দিষ্ট এলাকার নিউরনগুলো নষ্ট হয়ে যায়। একে বলে ইস্কেমিক স্ট্রোক। আবার কখনো রক্তনালি ছিঁড়ে বা ফেটে রক্তক্ষরণ হয়, যাকে বলে হেমোরেজিক স্ট্রোক। স্ট্রোক হলে অজ্ঞান হওয়া বা চেতনা কমে যাওয়া, কোনো একদিক অবশ হওয়া, কথা জড়ানো, অসংলগ্ন আচরণ, বমি, মাথা ঘোরা, ভারসাম্য নষ্ট হওয়া, মুখ বেঁকে যাওয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও