You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডলারের মজুত কমছেই

দেশজুড়ে ডলার-সংকটের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। পণ্যমূল্য হু হু করে বাড়ছে। এতে গণমানুষের মধ্যে অস্বস্তি দেখা দিয়েছে। ডলারের ওপর নিয়ন্ত্রণ নিতে বাংলাদেশ ব্যাংক একের পর এক পদক্ষেপ নিলেও কাজে আসছে না এসব পদক্ষেপ। তবে ডলারের দর নিয়ন্ত্রণহীন হওয়ার পেছনে বড় কারণ হিসেবে কাজ করছে বাজারভিত্তিক ডলারের রেট না থাকা।

ডলার দুষ্প্রাপ্যতার সঙ্গে নিবিড় যোগসূত্র রয়েছে অবৈধ পথে (হুন্ডিতে) ডলার লেনদেন। এ ছাড়া ঋণপত্রের (এলসি) আড়ালে ডলার পাচার হচ্ছে। ডলার-সংকটের এসব বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কার্যকর পদক্ষেপ না নিয়ে উল্টো কৃত্রিমভাবে ডলার নিয়ন্ত্রণের খেসারত দিচ্ছে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, রপ্তানিকারকের জন্য ডলারের রেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১১০ টাকা, রেমিট্যান্সের জন্য ১১০ টাকা ৫০ পয়সা। আর বাংলাদেশ ব্যাংক অন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছে প্রতি ডলার বিক্রি করছে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা। এটাকে বাজারভিত্তিকের কাছাকাছি দাবি করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। যা নিয়ে অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকদের ভিন্ন মত রয়েছে। তাঁদের মতে, বাজারভিত্তিক ডলার রেট নির্ধারণ করা থাকবে না। এমনকি ঘোষিত দরের চেয়ে বেশি দরে ডলার লেনদেন করায় ১০টি ব্যাংককে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আবার মুখে মুখে বেশি দামে হলেও রেমিট্যান্স কিনতে নির্দেশনা রয়েছে বলে বেসরকারি ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন