You have reached your daily news limit

Please log in to continue


উপকূলে সুপেয় পানি: তবে তা ‘জলের মত’ সহজ নয়

বাগেরহাটের উপকূলে সাংদিয়া নামের গ্রামে জেলা পরিষদের মালিকানাধীন একটি পুকুর আছে। এটি শুধু ওই গ্রাম নয়, আশপাশের আরও দুই গ্রাম আফরা ও কলমীবুনিয়ার কয়েক হাজার মানুষের সুপেয় পানি সংগ্রহের উৎস। 

এ পুকুরকে কেন্দ্র করে তিন কিলোমিটার দূরের কলমীবুনিয়া থেকে প্রতিদিন সাংদিয়ায় আসছেন শতশত মানুষ। যাদের অধিকাংশই হেঁটে সেখান থেকে পানি সংগ্রহ করেন। যারা একটু স্বচ্ছল তারা হয়ত হেঁটে গিয়ে ভ্যানে করে পানি নিয়ে আসেন। কিন্তু যাদের সেই সামর্থ্য নেই তাদেরকে প্রতিদিন বাধ্যতামূলকভাবেই যাওয়া আসা মিলে ছয় কিলোমিটার হাঁটতে হয়। 

পানি সংগ্রহ নিয়ে নিত্যকার এ কষ্টের অভিজ্ঞতা জানাচ্ছিলেন কচুয়া উপজেলার বাঁধাল ইউনিয়নের গ্রাম কলমীবুনিয়ার নজু শেখ। বলছিলেন, “আমাদের গ্রামে গভীর নলকূপ বসে না। পুকুর ও বৃষ্টির পানির ওপর আমাদের নির্ভর করতে হয়। জীবন বাঁচাতে আমাদের হাঁটা ছাড়া উপায় নেই। তবে গ্রীষ্ম মৌসুমে আমাদের কষ্টের সীমা থাকে না।” 

উপকূলীয় এ জেলায় সরজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, শুধু কচুয়ায় নয় জেলার শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ, মোংলা ও রামপাল উপজেলায় সুপেয় পানির সংকট তীব্র। বাগেরহাটের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের মানুষের কাছে দৈনন্দিন জীবনে সুপেয় পানি যেন রীতিমত এক জীবনের যুদ্ধ। 

আফরা ও কলমীবুনিয়া গ্রামের মানুষের প্রতিদিন পানির জন্য মাইলের পর মাইল পাড়ি দেওয়া একটা উদাহরণ মাত্র। এরচেয়ে দূরহ ও কঠিন সময়ের মোকাবিলা করতে হয় তাদের। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন