পাঁচ বছরে দেশের সব ডাকঘরকে ডিজিটাল করার উদ্যোগ
ডাকঘরে চিঠি প্রেরকদের দীর্ঘ সারি, পোস্ট কার্ড হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা উৎসুক লোকেদের তাড়া, মানি-অর্ডার ফরম পূরণের জন্য এর-ওর কাছে ঘোরাঘুরি করা সমাজের অন্ত্যজ শ্রেণির উপস্থিতি; কয়েক দশক আগেও এটা ছিল নিয়মিত দৃশ্য। তবে সোমবার (৯ অক্টোবর) সকালে এসবের কিছু দেখা গেলো না রাজধানীর মিরপুরের পল্লবীর ডাকঘরে গিয়ে। না, শুধু আজই নয়; প্রযুক্তির দাপটে এমন চিত্র এখন একেবারেই অপরিচিত।
কথা হচ্ছিল পল্লবী ডাকঘরের পোস্ট মাস্টার মো. হাবিবুল্লাহর সঙ্গে। তিনি জানালেন, বর্তমান দিনে এই ডাকঘরে বিভিন্ন গন্তব্যে পাঠানোর জন্য যত চিঠি আসে তার ৯০ শতাংশই অফিসিয়াল, আর ১০ শতাংশ ব্যক্তিগত। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মানি-অর্ডারের সংখ্যাও এখন খুবই কম। যারা ইলেকট্রনিক মাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন না, তারাই আসেন। তবে পার্সেল সার্ভিসের চাহিদা বেশ ভালোই আছে।
নিজ থেকেই তিনি বললেন, ‘রেভিনিউ স্ট্যাম্পের বিক্রি বেশি হয় আমাদের এখানে। এই জোনটা শিল্প এলাকা। ফলে রেভিনিউ স্ট্যাম্পের চাহিদা এখানে বেশি।’
- ট্যাগ:
- প্রযুক্তি
- ডিজিটাইজ
- ডাক সেবা
- বিশ্ব ডাক দিবস