গানে গানে যুদ্ধহীন পৃথিবী চেয়েছিলেন তিনি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৯ অক্টোবর ২০২৩, ১০:২৭

লিভারপুলে জন্ম। জাহাজঘাটের ছেলেটি জীবনকে ছুড়ে দিল গানে। ষাটের দশকে সংগীতজগৎকে মাতিয়ে তোলা চার তরুণ তুর্কির একজন লেনন। বিটলস হিসেবে আমরা যাঁদের চিনি। প্রায় এক দশক ধরে আশ্চর্য সব গান করার পর একসময় ভেঙে গেল বিটলস, শুরু হলো লেননের একলা পথচলা। সঙ্গী স্ত্রী ইয়োকো ওনো। সত্তরের দশকের প্রথম ভাগ। ১৯৭১ সাল। যুদ্ধবিগ্রহে বিধ্বস্ত বিশ্ব। গানে শান্তির পায়রা ওড়ালেন লেনন। জন্ম নিল ‘ইমাজিন’।
এই গানে আসলে কী চেয়েছেন লেনন? চেয়েছেন এমন এক পৃথিবী, যেখানে কোনো যুদ্ধ নেই, নেই ক্ষুধা বা দারিদ্র্য, নেই মানুষে মানুষে বিভেদ। এমনকি নেই কোনো ধর্ম, স্বর্গ বা নরক। এক আকাশের নিচে সব। নেই কোনো সীমান্তরেখা। ৫০ বছর আগে লেখা সেই গানের প্রাসঙ্গিকতা কি আজকের দুনিয়ায় কোনো অংশে কম? আমরা কি পেয়েছি লেননের কাঙ্ক্ষিত সাম্যের পৃথিবী?

সত্তর দশকের শুরুর দিকে গানটি লিখেছিলেন লেনন। সেটি ছিল লেননের ক্যারিয়ারের অদ্ভুত এক সময়। বিটলস ভাঙছে। স্ত্রীর জন্মদিনে উপহার হিসেবে একটি সাদা পিয়ানো নিয়ে এলেন লেনন। সেই পিয়ানোতেই তৈরি হলো ‘ইমাজিন’–এর সুর। তাঁর স্ত্রী ইয়োকো ওনোও শিল্পী। গানের কথা ও ধারণায় ওনোর কাছে প্রচণ্ড ঋণী লেনন। কিংবা বলা যায়, তখন দুজনের যৌথ চিন্তার ফসল যেন এই গান। গান লেখার সেই সময়কে এভাবে স্মরণ করেন লেনন, ‘এই গান মূলত ইয়োকোর গ্রেপফ্রুটের অনুপ্রেরণায় লেখা। বইটির মধ্যে অনেকগুলো জায়গায়ই এটা বলা ছিল, “ইমাজিন দিস, ইমাজিন দ্যাট”।’
ইয়োকো ওনোর ভাষায়, ‘জন ও আমি দুজনই শিল্পী। ও প্রতীচী, আমি প্রাচ্য। আমরা একসঙ্গে থেকেছি। আমরা পরস্পরের অনুপ্রেরণা। আর “ইমাজিন” গান জানিয়ে দেয়, আমরা একসঙ্গে কী ভাবছি।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও