![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2023-10%252F39856d5b-3181-421b-88d1-07622c4d2474%252FSex_Education.jpg%3Frect%3D0%252C0%252C2048%252C1152%26auto%3Dformat%252Ccompress%26fmt%3Dwebp%26format%3Dwebp%26w%3D900%26dpr%3D1.3)
ওটিস, এরিক আর মেভদের বিদায়
চলচ্চিত্র, সিরিজ মিলিয়ে সারা দুনিয়ায় সেক্স–কমেডির কাজ অনেক হয়েছে। তবে গত এক দশকে হওয়া কাজগুলোর মধ্যে ‘সেক্স এডুকেশন’ যে অন্যতম, সে কথা এত দিনে অনেকেই জেনে গেছেন। ২০১৯ সালে নেটফ্লিক্সে প্রচার শুরুর পর দ্রুতই বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা পায় সিরিজটি।
গত ২১ সেপ্টেম্বর মুক্তি পেয়েছে সিরিজটির শেষ কিস্তি। সেক্স থেরাপিস্ট জিনের কিশোর পুত্র ওটিস। সে নিজেও গোপনে স্কুলের বন্ধুদের নিয়ে সেক্স থেরাপি ক্লিনিক চালু করে। মোটা দাগে এটাই হলো সিরিজের গল্প।
নানা বৈচিত্র্যময় চরিত্র, মজার ঘটনা, দারুণ সব সংলাপ মিলিয়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছিল সিরিজটি।
চতুর্থ সিজন মুক্তির পর গত কয়েক দিনে ৯ কোটি ৭৬ লাখ ঘণ্টার বেশি দেখা হয়েছে ‘সেক্স এডুকেশন ৪’। তবে ভক্তদের দুঃখ, ৪ বছরে ৩২টি পর্বের মধ্য দিয়ে তাঁদের প্রিয় সিরিজটি শেষ হয়ে গেল।
ভক্তদের মধ্যে সিরিজটির প্রভাব নিয়ে গর্বিত এর স্রষ্টা লরি নান। বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘সিরিজটির সঙ্গে দর্শক যেভাবে একাত্ম হয়েছেন, সেটা সত্যিই দারুণ। প্রতিটি চরিত্রটিই তাঁদের কাছের মানুষ হয়ে উঠেছে।’ কমেডির মোড়কে সিরিজটিতে যৌন হয়রানি, বিভিন্ন যৌনরোগ, যৌনশিক্ষা নিয়েও বার্তা দিয়েছেন তিনি। তাই ‘সেক্স এডুকেশন’-এর জনপ্রিয়তা লরিকে আরও আনন্দিত করেছে। তিনি বলেন, ‘এতে বেশ কিছু শিক্ষামূলক বিষয় আছে, তাই সিরিজটি নিয়ে মানুষের এতটা সম্পৃক্ততা আমাকে গর্বিত করেছে।’