দালালের মাধ্যমে সৌদি আরবে গিয়ে প্রতারণার শিকার ৯ ব্যক্তি, ঋণের চাপে দিশাহারা পরিবার

প্রথম আলো গুরুদাসপুর প্রকাশিত: ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ১৯:০৫

দালাল ধরে সৌদি আরবে গিয়ে প্রতারণার শিকার হয়েছেন নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার ৯ ব্যক্তি। দুই বছর আগে সৌদি আরবে গেলেও আকামা (কাজের অনুমতিপত্র) না পাওয়ায় কর্মহীনভাবে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে তাঁদের। বৈধ কাগজপত্র না থাকায় দেশেও ফিরতে পারছেন না তাঁরা। পরিবারকে টানতে হচ্ছে ঋণের বোঝা। কোনো কোনো পরিবার ঋণের ফাঁদে আটকে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছে।


স্বজনদের অভিযোগ, উপজেলার ধারাবারিষা ইউনিয়নের খাকড়াদহ পূর্বপাড়া গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম নামে এক ব্যক্তি দীর্ঘ বছর ধরে সৌদি আরবে থাকেন। তাঁর মাধ্যমে একই গ্রামের মিজানুর রহমান, সাইফুল ইসলাম, সোহাগ মোল্লা, মাজিদুল মোল্লা, সাজেদুল ইসলাম ও মন্তাজ আলী এবং তাড়াশিপাড়া গ্রামের সমশের আলী, হাঁসমারী গ্রামের এনামুল ইসলাম ও নাজিরপুর ইউনিয়নের বেড়গঙ্গারামপুর গ্রামের মতিউর রহমান সৌদি আরবে যান।


স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সৌদি আরবে নেওয়ার আগে ভালো বেতন ও সুযোগ–সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রত্যেকের কাছ থেকে চার থেকে পাঁচ লাখ টাকা নিয়েছিলেন জাহাঙ্গীর আলম। তাঁদের অভিযোগ, বিষয়টি নিয়ে অভিযুক্ত জাহাঙ্গীর আলমের পরিবারের সঙ্গে কয়েক দফা সালিসে বসলেও কোনো কাজ হয়নি। প্রতিকার পেতে গতকাল পর্যন্ত ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর পক্ষ থেকে ৯টি অভিযোগ দিলেও থানা পুলিশ সেগুলো আমলে নিচ্ছে না। নিরুপায় হয়ে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা সাংবাদিক সম্মেলন ও মানববন্ধন কর্মসূচির মাধ্যমে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও