কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

শান্তির আশা আর অশান্তির আশঙ্কা

দেশ রূপান্তর রাজেকুজ্জামান রতন প্রকাশিত: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:০৮

হুমকি-পাল্টা হুমকি, আলটিমেটাম-পাল্টা আলটিমেটাম নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে উত্তেজনা বাড়ছে। একপক্ষ বলছে, ক্ষমতায় থাকতে দেওয়া হবে না। অন্যপক্ষ বলছে, রাস্তায় নামতে দেওয়া হবে না। এ ধরনের পাল্টাপাল্টির মধ্যেই আসছে অক্টোবর মাস। কী হবে অক্টোবর মাসে? ক্ষমতাসীনরা বলছেন, কিচ্ছু হবে না। আর আন্দোলনকারীরা বলছেন, হবে অনেক কিছু।


এসব উত্তেজনার মধ্যেই জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তারা চাইছেন, নভেম্বরের শুরুতেই ভোটের তফসিল ঘোষণা করতে। কিন্তু ভোটের পরিবেশসহ নির্বাচন সম্পর্কে আস্থা তৈরির ক্ষেত্রে খুব কি অগ্রগতি আছে?



ইতিমধ্যে প্রকাশ্যে ক্ষমতাসীন দলের পক্ষে ভোট চাওয়ার কারণে, ইসির অনুরোধে জামালপুরের জেলা প্রশাসককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু নির্বাচনের সময় পুলিশ ও প্রশাসনকে নিরপেক্ষ রাখা বা নিয়ন্ত্রণ করার বিষয়ে সুস্পষ্ট পদক্ষেপ কী? এ ব্যাপারে সাংবাদিকরা ইসিকে প্রশ্ন করেছিলেন। এই প্রশ্নের উত্তর বা এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে চাননি সিইসি। গ্রহণযোগ্য নির্বাচনে প্রধান বিতর্ক নির্বাচনকালীন সরকার। এ নিয়েই চলছে রাজনৈতিক বিরোধ। এই বিতর্ক ও বিরোধের মধ্যে কীভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে, সে সম্পর্কে ইসির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বক্তব্য নেই। তবে পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে, অতীতের মতো করেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে যে সমস্ত চ্যালেঞ্জ বা বাধাগুলো চিহ্নিত হয়েছে সেসব উত্তরণে তেমন কোনো পদক্ষেপ তো দেখা যাচ্ছে না। নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করা এবং ইসির প্রতি আস্থার সংকট দূর করার প্রশ্নেও বিশেষ কোনো উদ্যোগ চোখে পড়ছে না বরং তাদের কিছু বক্তব্যে এবং পদক্ষেপে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। ফলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কতটুকু সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে, এই প্রশ্নে আশঙ্কা কমছে না, আস্থা তৈরি হচ্ছে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও