কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ডেঙ্গুতে কত প্রাণ গেলে কর্তৃপক্ষের হুঁশ ফিরবে?

সমকাল সাইফুর রহমান তপন প্রকাশিত: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:০৬

ডেঙ্গু আমাদের জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে একেবারে উদোম করে দিল। মশাবাহিত এ রোগের সামনে মানুষের এতটা অসহায়ত্ব এর আগে অন্য কোনো রোগে দেখা যায়নি। যেখানে এ ধরনের একটা মহামারি মোকাবিলায় কর্তৃপক্ষ এবং জনগণের মিলিত প্রচেষ্টা জরুরি, সেখানে সব দায় নাগরিকদের ওপর চাপিয়ে জনস্বাস্থ্য দেখভালের কর্তৃপক্ষগুলো প্রায় হাত গুটিয়ে বসে আছে। ফলস্বরূপ, দুই বছর আগেও যে ডেঙ্গু শুধু রাজধানীতে সীমাবদ্ধ ছিল, তা এখন প্রায় সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। যথাযথ চিকিৎসা অবকাঠামো ও ব্যবস্থাপনার অভাবে মানুষ এক অর্থে বেঘোরে প্রাণ হারাচ্ছে।


ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ছিল ৯৬৭; দ্রুতবেগে তা হাজারের ঘরের দিকে ধাবমান। প্রতিদিন অন্তত ১২-১৩ জনের মৃত্যু ঘটছে। দৈনিক মৃত্যুর এ সংখ্যা এমনকি কয়েকবার ২০ ছাড়িয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যাও আতঙ্কজাগানিয়া। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত তা ছিল ১ লাখ ৯৯ হাজার ১৮৮। ইতোমধ্যে যে তা দুই লাখ ছাড়িয়ে গেছে, সন্দেহ নেই। কারণ প্রতিদিন দুই-তিন হাজার মানুষ ডেঙ্গুর চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। এটা কিন্তু স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমন একটা হিসাব, যা নির্ধারিত হয় তাদের নির্বাচিত হাসপাতালগুলোত ডেঙ্গু রোগী ভর্তির ভিত্তিতে। সাধারণত ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা খরচ এবং নানা হয়রানি এড়াতে হাসপাতালে যান একেবারে না পারতে। তার ওপর প্রতিদিন বেসরকারি বিভিন্ন হাসপাতালে বহু ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হন; এদের হিসাব সরকারি পরিসংখ্যানে আসে না। অনেক রোগী আছেন, যারা উদাসীনতা কিংবা খরচ; যে কোনো কারণেই ডেঙ্গু পরীক্ষার ধারেকাছে যান না। ফলে তারাও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোজকার ব্রিফিংয়ে স্বাভাবিকভাবেই মিসিং থাকেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও