নদীরক্ষা কমিশন পারবে কি হায়েনাদের সঙ্গে

দেশ রূপান্তর সাধন সরকার প্রকাশিত: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৬:২১

নদীর জীবন আছে। জীবন আছে বলেই এই নদী আমাদের সেচব্যবস্থা, যাতায়াত, মৎস্য উৎপাদন, পানি সরবরাহ ও টেকসই পানি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছে। সময়ের পরিক্রমায় নদীর প্রাকৃতিক গঠনগত পরিবর্তন, কম পানিপ্রাপ্তি, দখল, দূষণ আর ভরাটের কারণে দেশের নদ-নদীর অবস্থা বেহাল। দখল-দূষণের সঙ্গে পলিচাপা পড়ে দম বন্ধ হয়ে নদীগুলো মারা যাচ্ছে! দেশের কোনো কোনো নদী শেষ চিহ্নটুকু নিয়ে বেঁচে থাকার জন্য লড়াই করে যাচ্ছে!


বিশ্ব নদী দিবস উপলক্ষে গত ২৪ সেপ্টেম্বর জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের আয়োজিত এক সেমিনারে জানানো হয় দেশে এখন ১ হাজার ৮টি নদী আছে, যার দৈর্ঘ্য ২২ হাজার কিলোমিটার। দেশের নদ-নদী জলাশয়ের পরিস্থিতি কেমন তা কমিশনের চেয়ারম্যানের কথায় প্রকাশ পেয়েছে। বলাবাহুল্য বিষয়টি মোটেও সুখকর নয়। কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরীর ভাষ্যেই কথাগুলো তুলে ধরা যাক। সেমিনারে তিনি বলেছেন, ‘মেঘনায় আগে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ করা হয়েছে। যাদের নেতৃত্বে এই কাজ বন্ধ করা হয়েছে, তাদের পরে পানিশমেন্ট হিসেবে বিভিন্ন জায়গায় পাঠানো হয়েছে। স্ট্যান্ড রিলিজ দেওয়া হয়েছ। আবার সেখানে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন শুরু হয়েছে। আর এখানে ভূমিকা রয়েছে একজন নারী মন্ত্রীর।’ বাংলাদেশের নদীগুলো হায়েনারা দখল করে ফেলছে উল্লেখ করে জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘গত বছর এই হায়েনারা ৬৬৮ কোটি সিআরটি বালু চুরি করেছে। যা টাকায় সাড়ে ছয় হাজার কোটি টাকা। এই হায়েনার দল থেকে নদীকে বাঁচানো যাচ্ছে না। এই হায়েনার দলের পেছনে আছে রাজনৈতিক শক্তি।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও