কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সমুদ্রের মাঝে ফ্রান্সের রহস্যঘেরা মঠ

ঢাকা ট্রিবিউন ফ্রান্স প্রকাশিত: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৫:২৭

সমুদ্রতীরের কাছে একটি দ্বীপে অবস্থিত মঠ। শুধু ভাটার সময়েই সেখানে পৌঁছানো যায়। ফ্রান্সের এই সৌধের টানে অনেক পর্যটক ভিড় করেন। প্রায় হাজার বছর পুরোনো মঠটির অনেক রহস্য আজও অজানা।


ফ্রান্সের মঁ স্যাঁ মিশেল মধ্যযুগের সবচেয়ে জটিল নির্মাণের অন্যতম দৃষ্টান্ত হিসেবে পরিচিত। এই আধুনিক যুগেও সেখানে পৌঁছানো কখনো কখনো অত্যন্ত বিপজ্জনক । তবে অক্ষত শরীরে একবার সেখানে যেতে পারলে অনেক রহস্য সমাধানের সুযোগ রয়েছে।


নয় বছর ধরে মঁ স্যাঁ মিশেল অ্যাবি সংশ্লিষ্ট এলাকায় গাইডের কাজ করছেন আন ল্য পাজ।


এই অ্যাবি চার্চের অর্ধেক রোমানেস্ক, বাকি অর্ধেক গথিক শৈলিতে তৈরি। এর আনাচে-কানাচে রহস্য লুকিয়ে রয়েছে।


মঠটির “ফ্লাইং বাট্রেস” গথিক নির্মাণশৈলির বৈশিষ্ট্য। এগুলো বাইরের কাঠামোকে ধরে রাখে। একটি অংশ বিশেষ সুন্দরভাবে গড়ে তোলা হয়েছে। সেটির আরও একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে।


আন ল্য পাজ বলেন, ‘‘এটি এক ফ্লাইয়িং বাট্রেসের ওপর গড়ে তোলা হয়েছে, যা আসলে ঘোরানো সিঁড়ি। অনেকটা গ্র্যানাইটের মধ্যে লেসের কাজের মতো। মনে রাখতে হবে, সেই মধ্যযুগেই এটা তৈরি হয়েছে। মঠটির শীর্ষে উঠে বাঁদিকে শুধু বেল টাওয়ার এবং শেষে একেবারে ওপরে আর্চ্যাঙ্গেল স্যাঁ মিশেলে যাওয়া যায়। এই স্যাঁ মিশেল আবার সম্ভাব্য ঝড়ঝঞ্ঝা বা বজ্রপাত প্রতিরোধের লাইটনিং রড হিসেবেও কাজে লাগানো হয়। কারণ অতীতে এমন বিপর্যয়ের ফলেই বড় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।”


পর্যটকরা মঠটির যে অংশে ছবি তুলতে ভিড় করেন, হাজার বছর আগে সেখানে বেনিডিক্টাইন সন্ন্যাসীরা বাস করতেন। মধ্যযুগেই হাজার হাজার তীর্থযাত্রী এই অ্যাব দর্শন করতে আসতেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও