গর্ভের বাইরে কেন ভ্রূণ হয়

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:২৫

গর্ভবতী নারীর ভ্রূণ কখনো কখনো অস্বাভাবিকভাবে গর্ভ বা জরায়ুর বাইরে প্রতিস্থাপিত হয়। একে বলে এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি। এমন অস্বাভাবিক গর্ভধারণে নিষিক্ত ডিম্বাণু বা ভ্রূণ জরায়ুর বাইরে গর্ভনালি, ডিম্বাশয়, জরায়ুর মুখ এমনকি পেটের ভেতরও স্থাপিত হতে পারে এবং সেখানেই বাড়তে থাকে।


বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি গর্ভনালিতে হয় (৯৭ শতাংশ)। ভ্রূণের বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে গর্ভনালি প্রসারিত হয় না বলে একসময় গর্ভনালি ফেটে যায়। তখন ওই অংশ থেকে ক্রমাগত পেটের মধ্যে রক্তক্ষরণ হয়। এ অবস্থাকে বলে রাপচার্ড এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি। এটি ভুক্তভোগী মায়ের জন্য প্রাণঘাতী সমস্যা। তাই শুরুতেই রোগ নির্ণয় ও সঠিক চিকিৎসা জরুরি।


বিশ্বজুড়ে এ ধরনের অস্বাভাবিক গর্ভধারণের সম্ভাবনা ১ থেকে ২ শতাংশ। ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা আরও কম। তবে এটি মাতৃমৃত্যুর অন্যতম কারণ।


কারণ কী


এক্টোপিক প্রেগন্যান্সির সঠিক কারণ সম্পর্কে এখনো পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে কয়েকটি কারণ এ সমস্যার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়—


১.   নারীদের জননাঙ্গে প্রদাহজনিত রোগ।


২.   জন্মনিরোধক পদ্ধতি যেমন জরায়ুতে স্থাপিত কপার দণ্ড, অকার্যকর স্থায়ী জন্মনিরোধের পদ্ধতি অথবা জরুরি জন্মনিরোধক বড়ির ব্যবহার।


৩. পূর্ববর্তী গর্ভনালির পুনর্গঠন অস্ত্রোপচার অথবা গর্ভনালির অন্য কোনো অস্ত্রোপচার।


৪.   ডিম্বস্ফুটন অথবা নিষেকের চিকিৎসা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও