কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কোন বীজ কেন খাবেন

বীজ ফাইবারের বড় উৎস। এগুলোতে স্বাস্থ্যকর মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। স্বাস্থ্যকর ডায়েটে তাই বিভিন্ন ধরনের বীজ অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি। রক্তের শর্করা, কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে নানা ধরনের বীজ। জেনে নিন বীজ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।

সূর্যমুখীর বীজ
উৎকৃষ্ট পরিমাণে প্রোটিন, মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ভিটামিন ই থাকে সূর্যমুখীর বীজে। এক আউন্স (২৮ গ্রাম) সূর্যমুখীর বীজে রয়েছে ১৬৪ ক্যালোরি, ২.৪ গ্রাম ফাইবার, ৫.৮ গ্রাম প্রোটিন, ৫.২ গ্রাম মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, ৬.৪ গ্রাম ওমেগা -৬ ফ্যাটি অ্যাসিড। এছাড়া ভিটামিন ই, ম্যাংগানিজ ও ম্যাগনেসিয়ামের উৎস এই বীজ। প্রদাহ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে সূর্যমুখীর বীজ। লিনোলিক, ওলিক এবং পামিটিক অ্যাসিডের মতো ফ্যাটি অ্যাসিডগুলো সূর্যমুখী বীজে পাওয়া যায়, যা কোলাজেন উৎপাদনকে বাড়িয়ে তুলতে পারে। ফলে ত্বক সুস্থ থাকে। 

চিয়া বীজ 
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের আরেকটি চমৎকার উৎস হচ্ছে চিয়া বীজ। ২৮ গ্রাম চিয়া বীজে মেলে ১৩৭ ক্যালোরি, ১০.৬ গ্রাম ফাইবার, ৪.৪ গ্রাম প্রোটিন ও ৫ গ্রাম ওমেগা ৩ ফ্যাট। রক্তে শর্করা কমানোর পাশাপাশি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এটি। হজমের সমস্যা দূর করতেও রয়েছে এর ভূমিকা। চিয়া বীজের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে মুক্ত র‌্যাডিক্যাল ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এছাড়া বলিরেখা প্রতিরোধ করতে সক্ষম এই বীজ। 

মিষ্টি কুমড়ার বীজ 
ফসফরাস, মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ওমেগা -৬ ফ্যাটের চমৎকার উৎস মিষ্টি কুমড়ার বীজ। ১ আউন্স বা ২৮ গ্রাম বীজে মেলে ১৫১ ক্যালোরি, ১.৭ গ্রাম ফাইবার, ৭ গ্রাম প্রোটিন, ৪ গ্রাম মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ৬ গ্রাম ওমেগা- ৬ ফ্যাট। এছাড়া জিঙ্ক, ম্যাংগানিজ, ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়ামের ভালো উৎস এটি। হার্ট ভালো রাখতে এর ভূমিকা রয়েছে। কুমড়ার বীজে রয়েছে স্কোয়ালিন এবং ভিটামিন ই, যা ত্বককে সূর্যের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারে। এই বীজ জিঙ্কের একটি দুর্দান্ত উৎস, যা ব্রণ প্রতিরোধ করতে এবং কোলাজেন উৎপাদন বাড়াতে সহায়তা করতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন