জাস্টিন ট্রুডো কি তাহলে নিজের পায়েই কুড়াল মারলেন?
সারা বিশ্বে পাঁচটি উন্নত দেশের মধ্যে গোয়েন্দা তথ্য আদান-প্রদানের জন্য খুব পুরনো ও নির্ভরযোগ্য একটি সমঝোতা চালু আছে, যার নাম ‘ফাইভ আইজ ইন্টেলিজেন্স’। এই পাঁচ জোড়া চোখের মালিক দেশগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, গ্রেট ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড।
নিজেদের স্বার্থ ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত গোয়েন্দা তথ্য— তা সে যতই সংবেদনশীল হোক না কেন, তা পরস্পর শেয়ার করার ব্যাপারে এই দেশগুলো অঙ্গীকারবদ্ধ। আর সেই রীতিতে দীর্ঘদিন ধরেই কাজ করে আসছে খুব মসৃণভাবে।
গত সোমবার কানাডার পার্লামেন্টে ভারতের বিরুদ্ধে একটি ‘বোমা’ ফাটানোর আগে দেশটির প্রধানমন্ত্রী এই ফাইভ আইজ ইন্টেলিজেন্সের শরিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। তার ইচ্ছা ছিল, কানাডিয়ান নাগরিক হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডে ভারতীয় গুপ্তচররা জড়িত বলে কানাডার গোয়েন্দা বিভাগ যে তথ্য পেয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে; তা নিয়ে জোটের শরিকরা সবাই মিলে একটি যৌথ বিবৃতি দিক। যাতে ভারতকে সম্মিলিত চাপের মুখে ফেলা যায়।