ইরানকে এখনো তাড়িয়ে নিয়ে বেড়ায় যে মৃত্যু
ইসলামিক রিপাবলিক অব ইরানের ভাবাদর্শ অনমনীয় এবং এত নির্মম যে এর পতন কঠিন। এ যেন ঠিক সোভিয়েত ইউনিয়নের শেষ পর্ব। ক্রমেই দেশটির ক্ষয়ে যাওয়া আমরা দেখতে পাচ্ছি। নিজ দেশের বাইরে ইরানি নারীরা শীর্ষ গণিতবিদ ও মহাকাশচারী। দেশের ভেতরে ক্ষমতাসীন কট্টরপন্থীরা এখনো বিতর্ক করছেন নারীদের দুই চাকার সাইকেল চালাতে দেওয়া ঠিক হবে কি না।
এক বছর আগে এই মাসেই ক্ষমতাসীনদের ‘নীতি পুলিশ’ ২২ বছর বয়সী নারী মাসা জিনা আমিনিকে আটকে রেখে মারধর করে। তাঁর দোষ ছিল ঘোমটার নিচ থেকে চুল বেরিয়ে থাকা। ইরানে নারীদের নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্যের কাপড় দিয়ে মাথা ঢেকে রাখতে হয়। হেফাজতে মাসার মৃত্যু ১৯৭৯ সালের সরকারবিরোধী বিপ্লবের পর সবচেয়ে দীর্ঘ আন্দোলনের সূচনা করে। আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, ১৯৭৯ সালের ওই বিপ্লব যুক্তরাষ্ট্রের মদদপুষ্ট সাম্রাজ্যের পতন ঘটায়। সে জায়গায় আসে যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী কট্টরপন্থীরা।
- ট্যাগ:
- মতামত
- ইরান
- ইরানের রাষ্ট্রপতি
- ইরান-ফিলিস্তিন