কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

চাকরির ১০ দিন পরই ৭ লাখ ৮৫ হাজার টাকা নিয়ে লাপাত্তা কর্মচারী

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:৫৯

রাজধানী ঢাকার পলাশী কাঁচাবাজারে ডাচ্-বাংলা এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের পার্টনার হিসেবে ব্যবসা করেন আইনুল হক। গত ২২ আগস্ট মো. শাহিন মোল্যা নামে ২৭ বছর বয়সী এক তরুণকে কর্মচারী হিসেবে নিয়োগ দেন তিনি। মাসের শেষ দিকে কোনো বাসা না পাওয়ায় আইনুল নিজের ভাড়া করা বাসায় শাহিনকে থাকারও ব্যবস্থা করেন। কিন্তু সুযোগ নিয়ে মাত্র ১০ দিন পরই ব্যাংকের লকার থেকে ৭ লাখ ৮৫ হাজার ৫০ টাকা নিয়ে লাপাত্তা শাহিন। টাকা খুইয়ে দিশেহারা আইনুল।


ঘটনার পর শাহিনের সঙ্গে কোনোভাবে যোগাযোগ করতে না পেরে রাজধানীর চকবাজার মডেল থানায় একটি চুরির মামলা করেন আইনুল হক। পলাতক থাকলেও শাহিনের চারটি ফোন নম্বরের কোনো না কোনোটি খোলা থাকছে। লোকেশনও ট্র্যাক করা গেছে। তবে এখন পর্যন্ত শাহিনকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।


মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, আইনুল হক চকবাজার মডেল থানাধীন পলাশী কাঁচাবাজারের দ্বিতীয় তলার ১৯৮-২০০ নম্বর দোকান ভাড়া নিয়ে ডাচ্-বাংলা এজেন্ট ব্যাংক আউটলেট পার্টনারের ব্যবসা শুরু করেন। গত ২২ আগস্ট তার প্রতিষ্ঠানে শাহিনকে নিয়োগ দেওয়া হয়। ২ সেপ্টেম্বর রাত পৌনে ১০টার দিকে কাজ শেষ করে ব্যাংকের লকারে টাকা রেখে শাহিনসহ ম্যানেজার মো. তানভীর হোসেন ও আজহার উদ্দিন ব্যাংক বন্ধ করে একসঙ্গে বের হয়ে চলে যান। এসময় ম্যানেজার তানভীর হোসেন ব্যাংকের গেটের চাবি মো. শাহিন মোল্যাকে দিয়ে যান। এর আগে তিনি লকারের মূল চাবি লক না করে বাইরে থেকে শুধু একটি তালা লাগিয়ে চাবির ছড়া পাশের টেবিলে রেখে যান।


পরদিন ৩ সেপ্টেম্বর সকাল পৌনে ৯টার দিকে মো. শাহিন মোল্যা ব্যাংকের তালা খুলে একা প্রবেশ করেন। ভিতরে টেবিলের ওপর রাখা চাবি দিয়ে তালা খুলে লকারে থাকা ৭ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং টেবিলের ড্রয়ারে থাকা ৫ হাজার ৫০ টাকাসহ মোট ৭ লাখ ৮৫ হাজার ৫০ টাকা চুরি করে পালিয়ে যান। মো. শাহিন মোল্যার বাড়ি মাগুরা সদরের চাউলিয়া ইউনিয়নে। তিনি ধলহরা গ্রামের মো. তুজাম মোল্যার ছেলে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও