You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পৃথিবীর ভয়ংকর ৩ মাংসখেকো উদ্ভিদ

অনেকেই হয়ত নরখাদক গাছের গল্প শুনেছেন বা সিনেমায় দেখেছেন। যা কি না আফ্রিকার গভীর অরণ্যে দেখা মেলে। বিশালদেহী সেই গাছগুলো তাদের ডাল-পালা, কাণ্ডের সাহায্যে মানুষকে পেঁচিয়ে তাদের খাবারে পরিণত করে। তবে আসলেই কি এমন গাছ আফ্রিকায় আছে?

মানুষখেকো এই গাছের দেখা এখনো মেলেনি। তবে মাংস খায় এমন গাছ কিন্তু আসলেই রয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন জঙ্গল ঘেঁটে এমন প্রায় ৪৫০ প্রজাতির গাছের সন্ধান মিলেছে যারা সালোকসংশ্লেষণের পাশাপাশি নানা ফাঁদের সাহায্যে মাংস ভক্ষণ করে।

পিচার প্লান্ট
তার মধ্যে অন্যতম কলসির মতো দেখতে গাছটি। এরা বিশেষ অঙ্গের সাহায্যে বিভিন্ন ক্ষুদ্র প্রাণীকে আকৃষ্ট করে। তারপর প্রাণীগুলো মুখের ভেতরে পড়তেই ঢাকনা বন্ধ করে বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থের সাহায্যে শিকারের প্রাণনাশ করে। এই শিকারি মাংসাশী গাছের নাম ‘পিচার প্লান্ট’।

ইউট্রিকুলারিয়া
ছোট্ট হলুদ ফুল দেখে যে কারও মন ভালো হয়ে যাবে। তবে দেখতে যতই সুন্দর হোক না কেন এটি কিছু খুবই ভয়ংকর। এরা ব্ল্যাডারওয়ার্ট নামে বেশি পরিচিত। বিভিন্ন মহাদেশে এই ইউট্রিকুলারিয়া গণের অধীনে প্রায় ২০০ প্রজাতি রয়েছে। মাংসাশী উদ্ভিদের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক প্রজাতি ইউট্রিকুলারিয়ার অন্তর্ভুক্ত। জলে ও স্থলে উভয় স্থানেই এরা জন্মায়।

ড্রসেরা
ড্রসেরের প্রায় ২০০টি প্রজাতি রয়েছে। এদের নিঃসন্দেহে মাংসাশী উদ্ভিদ সম্প্রদায়ের রত্ন বলা যায়। সবচেয়ে সুন্দর আর সবচেয়ে আকর্ষণীয় ফাঁদ ব্যবস্থার অধিকারী ড্রসেরা উদ্ভিদগুলোকে ‘সানডিউ’ বলেও ডাকা হয়। কারণ এদের পাতায় সরু কাঠির ন্যায় উপাঙ্গের মাথায় এক ধরনের আঠালো, হজম সহায়ক এনজাইম জমে থাকে। দেখে মনে হয় বিন্দু বিন্দু শিশির জমে আছে। রোদে ঝকমক করা এমন শিশিরভেজা উদ্ভিদ দেখে কারও মনেই কোনো খারাপ চিন্তা আসে না। বিশেষ করে পোকামাকড়দের কোনো বিপদের কথা মনেও আসে না। তাই তারা এগিয়ে আসে, আর আটকা পড়ে যায়। পাতার পৃষ্ঠে আঠালো গ্রন্থি থাকে যা পোকামাকড়দের আটকে ফেলে আর শিশির বিন্দুর ন্যায় এনজাইমগুলো পোকার দেহ হজম করে ফেলে। ড্রসেরা স্ব-পরাগায়ণ ও স্ব-নিষেক করতে সক্ষম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন