কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

মশার কাছে আর কত পরাজয়?

ঢাকা পোষ্ট কবিরুল বাশার প্রকাশিত: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:২৭

দীর্ঘদিন ধরে মশা নিয়ে কাজ করার কারণে পত্রিকা, টেলিভিশন চ্যানেলগুলো আমাকে প্রতিদিনই ফোন করে ডেঙ্গু-এর বাহক মশার নানান বিষয় সম্পর্কে জানতে চায়। পত্রিকার সংবাদকর্মীরাও জাতিকে একটি ভালো খবর দিতে চায়। ‘ডেঙ্গু এখন নিয়ন্ত্রণে’ এমন একটি হেডলাইন তারাও লিখতে চায়। আমার কাছেও জানতে চায় কবে নাগাদ কমবে ডেঙ্গু। সেই উত্তর আমিও খুঁজি।


প্রতিনিয়ত পত্রিকা থেকে অনুরোধ আসে ডেঙ্গু বিষয়ক লেখা দেওয়ার। ইদানীং ডেঙ্গু নিয়ে কারও সাথে কথা বলতে ইচ্ছে করে না। সংবাদকর্মীদের ফোন ধরে একটা কথাই বলি ‘২৪ বছর ধরে মশা নিয়ে গবেষণা করে বিদেশ থেকে মশার ওপর ডক্টরেট ডিগ্রি করে কী করতে পারলাম? দেশের মানুষকে ডেঙ্গু থেকে বাঁচাতে পারছি না।’


যেদিন ২৪ ঘণ্টায় ২১ জন মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেল সেইদিন মারাত্মকভাবে হতাশ হলাম। বুকের ভেতর এক বিশাল চাপ অনুভব করলাম। ২৪ ঘণ্টায় ২১ জন মানুষের মৃত্যু মেনে নেওয়া যায়? বিবেকের কাছে একটা প্রশ্ন ঘুরে ফিরে আসছিল ‘কী করতে পারলাম দেশ-জাতির জন্য?’


দীর্ঘ ২৪ বছর ধরে অনেক গবেষণা করলাম, লিখলাম, বললাম বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশনে, কিন্তু কোনো ফলাফল তো আসলো না। বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন এবং পরিচিতিজনও জিজ্ঞেস করে, কী করলে? আসলে তো কিছুই করতে পারিনি। যদি কিছু করতেই পারতাম তাহলে কি এত মানুষ ২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হতো? এইসব হতাশা ভর করে মাথায়। হতাশার চাদর থেকে নিজেকে বের করে লিখতে বসলাম। সিদ্ধান্ত নিলাম হতাশ হলে চলবে না, যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে আমৃত্যু।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও