শত্রু কি শুধু বিএনপি-জামায়াত
১ সেপ্টেম্বর বিএনপি দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করেছে। বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর উপস্থিতিতে ঢাকায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করেছে দলটি। অধিকাংশ জায়গায় শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালিত হলেও কয়েকটি জায়গায় হামলা ও সংঘর্ষ হয়েছে। ঢাকার শোভাযাত্রা-পূর্ব সমাবেশে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘এ দেশের ১৮ কোটি মানুষের ওপর একদলীয় স্বৈরাচারী বাকশাল সরকার চেপে আছে। তাদের বিদায় দিতে হবে। আমরা রাজপথে নেমেছি। রাজপথে শান্তিপূর্ণ নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের মাধ্যমে অগণতান্ত্রিক সরকারকে বিদায় দিয়ে আমরা গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনব।’
নানা ধরনের সীমাবদ্ধতা ও বাধাবিপত্তি সত্ত্বেও বিএনপির জমায়েতে জনসমাগম বাড়ছে। বিএনপিকে সরকারি দল গণনার বাইরে রাখতে চাইলেও সেটা সম্ভব হচ্ছে না। সরকারের চাপে-তাপে বিএনপি দুর্বল হলেও যে শেষ হয়ে যায়নি–উপলক্ষ পেলেই বিএনপি তা প্রমাণ করতে পারছে। এতে বিএনপির নেতারা নিশ্চয়ই খুশি।