কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

শিশু চঞ্চল? দুর্ঘটনা এড়াতে এসব মেনে চলুন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:২৯

হামাগুড়ি দিতে শেখার পর থেকেই শিশুদের সবকিছুতে আগ্রহ বাড়তে থাকে। হয়তো হঠাৎ জানালার বাইরে ছোট্ট পাখি দেখল, অমনি হামাগুড়ি দিয়ে জানালার দিকে ছুট। হয়তো দেখল ঘরের এক কোণে রাখা একটি পাত্র, হাঁচড়েপাঁচড়ে সেখানে পৌঁছেই ডুবিয়ে দিল মাথা। কিংবা হঠাৎ মাল্টিপ্লাগের ছিদ্রে পুরে দিল আঙুল। ঘরের জুতা-স্যান্ডেল কামড়ানো দেখলে মনে হবে, ওটাই বুঝি দুনিয়ার সবচেয়ে সুস্বাদু বস্তু। আর ছোটখাটো জিনিস মুখে পুরে দেওয়াটা তো নৈমিত্তিক রুটিন। শিশুর ছটফটানির বয়সটা তাই অভিভাবকের জন্য বড্ড মুশকিলের। অসাবধানে কোথাও কিছু ফেলে রাখার জো নেই। কী থেকে কী ঘটে যাবে, কে বলতে পারে!


ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের শিশু বিভাগের কনসালট্যান্ট তাসনুভা খান জানান, তিন মাস বয়সেই শিশু নিজের হাত মুখে দিতে শুরু করে। শিশুর নখও বাড়ে দ্রুত। আর নখে সহজেই জমে ময়লা। তাই একটু বেড়ে গেলেই নখ কেটে দিতে হবে। ৫-৬ মাস বয়স হলে খেলনা বা হাতের কাছের অন্যান্য জিনিসও মুখে দেয় শিশু। শিশুর হাতের কাছে যা কিছু থাকবে, সেগুলোও পরিষ্কার রাখা তাই জরুরি। ৮-১০ মাসে হামাগুড়ি দিতে শেখে শিশু। এই সময় থেকে শিশুর নিরাপত্তায় প্রয়োজন বাড়তি সতর্কতা। এই সতর্কতা শিশু স্কুলে যাওয়ার বয়স পর্যন্ত অবশ্যই জরুরি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও