You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দীর্ঘসূত্রতা কী? যা জানা জরুরি

দীর্ঘসূত্রতা এমন একটি সাধারণ বিষয় যা প্রায় প্রত্যেকের ক্ষেত্রেই ঘটে থাকে। হোক সেটা থালা-বাসনগুলিকে সিঙ্কে জমা করা কিংবা গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় কেনাকাটা অন্য দিনের জন্য ফেলে রাখা বা কর্মক্ষেত্রে উপস্থাপনার জন্য প্রস্তুতি নিতে শেষ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করা। যাই হোক না কেন, আমরা যা করতে চাই না, তা দেরিতে করতে চাওয়া বা তা নিয়ে গড়িমসি করা স্বাভাবিক। কিন্তু এই দীর্ঘসূত্রতা  কখন একটি মানসিক রোগ হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে?  

কিছু ক্ষেত্রে এটি একটি মারাত্মক সমস্যা হিসেব ধরে নেওয়া হয় যা সমাধান করা দরকার। দীর্ঘসূত্রতার ফলে কী হতে পারে এবং এটি আপনার জীবনে কি ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, ঠিক কীভাবে এ থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে তা জানতে পড়তে থাকুন।

দীর্ঘসূত্রতা কি মানসিক অসুস্থতা?

দীর্ঘসূত্রতা কোনো মানসিক অসুস্থতা নয় এবং শুধুমাত্র দীর্ঘসূত্রতার উপর ভিত্তি করে কাউকে মানসিক রোগী বলা যাবে না। দীর্ঘসূত্রতা অত্যন্ত স্বাভাবিক একটি বিষয় এবং এটি কোনো মানসিক স্বাস্থ্য ব্যাধির লক্ষণও নয়। কিন্তু, এটাই সত্যি যে মানুষ অপ্রীতিকর, বিরক্তিকর বা কঠিন কাজগুলো এড়িয়ে চলে এবং একান্তই করতে হবে বলে সেগুলো করতে বিলম্ব করে। 

যাইহোক, যদি দৈনন্দিন জীবনের কাজগুলিতে দীর্ঘদিন ধরে নিয়মিত বিলম্ব ঘটতে থাকে, যেমন আপনার সাথে ভালো সম্পর্ক আছে এমন কাউকে টেক্সট করা কিংবা দেখা করতে যদি আপনি বিলম্ব করতে থাকেন এবং এগুলোর পাশাপাশি অন্যান্য সমস্যাও জটিল হতে থাকে যা আপনাদের মধ্যকার সম্পর্কের মধ্যে ফাটল তৈরি করে, তবে এটি একটি বড় সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন