কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

জীবনের উপকরণগুলো যেভাবে বাক্সে বন্দী করে রাখতে পারবেন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৩:৩৯

সৈকত থেকে কুড়িয়ে আনা ঝিনুক বা শামুকের খোল তেমন কোনো কাজে আসে না। কিন্তু শখের জিনিস ফেলতেও মন চায় না। বিশেষ কোনো ঘটনার স্মৃতি জড়ানো উপকরণগুলো তো দৈনন্দিন জীবনের জন্য নয়। তারপরও রেখে দিতে চায় মন। শিশুর ব্যবহৃত সামগ্রী, চিঠি, স্ট্যাম্প, শুভেচ্ছা কার্ড, বিয়ের কার্ড, ছবির অ্যালবাম, ক্যাসেট, সিডি, ডিভিডি, ব্যাজ, চুম্বক, ছোট পাথর—রাখতে চাইলে কী না রাখা যায়! ভ্রমণ কিংবা খেলার মাঠের প্রবেশ টিকিট, বিভিন্ন স্থান থেকে সংগৃহীত স্যুভেনির বা স্মৃতিচিহ্ন, পত্রিকার পাতা, রেসিপি, রোজনামচা, স্কুলের ফলাফলের পুরোনো কাগজ, পুরোনো প্রেসক্রিপশন, রসিদ, শিশুর আঁকা প্রথম ছবি, ছোটখাটো খেলনা—তালিকার শেষ নেই।


অগোছালো থাকলে প্রয়োজনের সময় কাজের জিনিস যেমন খুঁজে পাওয়া যায় না, তেমনি ঘরটাও দেখায় এলোমেলো। জিনিসগুলো সাজিয়ে-গুছিয়ে রাখতে চাই বাক্স। ধাতব উপকরণ, কাঠ, বাঁশ, বেত, পাট, হোগলা, কাগজের বাক্সে রোজকার ব্যবহারের সামগ্রী তো বটেই, পুরোনো দিনের ‘স্মৃতি’ও বন্দী করে রাখতে পারবেন। চাইলে উপহার দেওয়ার সময়ও ব্যবহার করতে পারেন এমন বাক্স। যাকে দিচ্ছেন, উপহারের পাশাপাশি বাক্সটাও তার কাজে লাগবে।


বাহারি বাক্স


বাক্স বলতে আবার পুরোনো দিনের ট্রাঙ্কের মতো বিশাল আকারের কিছু ভেবে বসবেন না। নানা জ্যামিতিক আকারে পাওয়া যায় বাক্স। গোল, বর্গাকার এমনকি অষ্টভুজাকৃতির বাক্সের দেখা মিলবে। পানপাতা বা হৃৎপিণ্ড আকারের বাক্স, ত্রিভুজ কিংবা ডিম্বাকার বাক্সও পাবেন। কোনো বাক্সে আবার ছোট ছোট খোপ থাকে। কোনো বাক্সের ঢাকনার উল্টো দিকে কিংবা একেবারে নিচের অংশে থাকে আয়না। এগুলো সাধারণত গয়নার বাক্স হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কোনো বাক্সে থাকে বাটিক বা স্ক্রিন প্রিন্ট করা কাপড়ের আবরণ। ফুল, কল্কি কিংবা তারা যেমন ফুটে ওঠে এসব কাপড়ে, তেমনি আবার একরঙা কাপড়ও ব্যবহার করা হয়। প্যাচওয়ার্ক এবং রিকশাচিত্রের দেখা মিলবে যাত্রা বাংলাদেশ লিমিটেডের বাক্সে। চাইলে ফরমাশ দিয়েও গড়িয়ে নিতে পারেন পছন্দের বাক্স।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও