কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

স্বপ্নের উড়াল যাত্রা

জাগো নিউজ ২৪ প্রভাষ আমিন প্রকাশিত: ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৪:১৭

আমাদের ছেলেবেলাটা কেটেছে হীনমন্যতায়। সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের গঠন প্রক্রিয়া থমকে যায়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে বিচ্যুত বাংলাদেশকে পিছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হচ্ছিল পাকিস্তানি ভাবধারায়। স্বাধীনতাবিরোধীরা চলে আসে ক্ষমতার কাছাকাছি, এমনকি বনে যায় প্রধানমন্ত্রীও।


টানা সামরিক শাসনে বিপর্যস্ত দেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার। অর্থনৈতিক অগ্রগতি স্থবির প্রায়। বাজেট হয় বিদেশি সাহায্যে। বাংলাদেশ বিশ্ব শিরোনাম হয় সাইক্লোন আর বন্যার কারণে। কিসিঞ্জারের ভবিষ্যদ্বাণী সত্য করতে বাংলাদেশ তলাবিহীন ঝুড়ি হওয়ার দিকেই এগিয়ে যাচ্ছিল যেন বাংলাদেশ। ইতিহাস বিকৃতির অন্ধকার সেই সময়ে হীনমন্যতা আর গ্লানির কালো মেঘে ঢাকা ছিল আমাদের ছেলেবেলা।


বাংলাদেশের কেউ নোবেল জেতেনি, বাংলাদেশের কেউ এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেনি, ফুটবল বা ক্রিকেট বিশ্বকাপে খেলেনি বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার তো হয়ইনি; বরং বিচার করা যাবে না, এমন কালো আইন কলঙ্কিত করে রেখেছে সংবিধান। যুদ্ধাপরাধীরাও বিচারের কাঠগড়ার বদলে কলঙ্কিত করেছে মন্ত্রিত্বের আসন। নেতিবাচকতা দেখতে দেখতে মনটাও ছোট হয়ে গিয়েছিল।


ভেবেছিলাম আমাদের জীবদ্দশায় এসব অপ্রাপ্তি কখনোই ঘুচবে না, বিচারহীনতার গ্লানি নিয়েই হয়তো কেটে যাবে বাকি জীবন। কিন্তু ফুটবল বিশ্বকাপ খেলা ছাড়া আর সব অপ্রাপ্তি ঘুচে গেছে অবিশ্বাস্য দ্রুততায়। শুধু তাই নয়, আমরা ভাবিইনি, এমন অনেক অর্জনও আমাদের গর্বিত করেছে। বাংলাদেশে এখন আর দুর্গম বলে কোনো জায়গা নেই। যোগাযোগের সুবিশাল নেটওয়ার্কে গোটা দেশ। ২৪ ঘণ্টার দূরত্ব নেমে এসেছে তিন ঘণ্টায়। পদ্মা সেতু, এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রোরেল, টানেল, স্যাটেলাইট, সাবমেরিন- অবিশ্বাস্য সব অর্জন আমাদের স্বপ্নকেও ছাড়িয়ে গেছে। ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে বিদ্যুতের আলো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও