কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এক মাস বাড়তি চিনি বন্ধ করুন, শরীর আর ত্বকের পরিবর্তন নিজেই টের পাবেন

বাড়তি চিনিকে বলা হয় সাইলেন্ট কিলার বা নীরব ঘাতক। আবার বলা হয়, হোয়াইট পয়জন বা সাদা বিষ। তবে কেবল তখনই, যখন তা মাত্রা ছাড়াবে। উচ্চ মাত্রার ফ্রুকট্রোজ–সমৃদ্ধ কর্ন সিরাপ বা বাড়তি চিনিযুক্ত জুস, কোল্ড ড্রিংস, চা বা কফি আপনি কখনোই খেতে পারবেন না, এমন নয়। মন চাইলে খাবেন, তবে শরীরের অবস্থা আর মাত্রা বুঝে।

কেন প্রয়োজন নেই বাড়তি চিনির

আমেরিকান হসপিটাল অ্যাসোসিয়েশনের (এএইচএ) মতে, একজন পূর্ণবয়স্ক পুরুষের শরীরে প্রতিদিন ১৫০ ক্যালরি বা ৩৬ গ্রাম চিনির প্রয়োজন, যা ৯ চা–চামচ চিনির সমান। একজন পূর্ণবয়স্ক নারীর শরীরে প্রতিদিন ১০০ ক্যালরি বা ২৪ গ্রাম চিনির প্রয়োজন, যা ৬ চামচ চিনির সমান।

১. স্বাভাবিক খাবারেই যথেষ্ট চিনি আছে

মজার ব্যাপার হচ্ছে, আমরা প্রতিদিন যে স্বাভাবিক খাবার খাই, তাতেই এই চিনির চাহিদা পূরণ হয়ে যায়। বাড়তি চিনির খুব একটা প্রয়োজন পড়ে না।

বাংলাদেশে আমের মৌসুমে আমের চেয়ে জনপ্রিয় ফল আর নেই। হেলথলাইন জানিয়েছে, একটা আমে থাকে ৪৬ গ্রাম চিনি বা ১৯১ ক্যালরি। আর এক প্লেট ভাতে থাকে ২০০ থেকে ৩০০ ক্যালরি। তাই বড় সাইজের একটা আম খেলে আপনার চিনি তো দূরের কথা, এক বেলা ভাত না খেলেও অসুবিধা নেই।

২. অস্বাস্থ্যকর

অতিরিক্ত চিনি খেলে ক্যালরির পরিমাণ বেড়ে যায়। ওজন বেড়ে যায়। আর স্থূলতা হৃদ্‌রোগ, কয়েক ধরনের ক্যানসার, টাইপ টু ডায়াবেটিসের সৃষ্টি করতে পারে। এ ছাড়া অতিরিক্ত চিনি উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই বাড়তি চিনি যত কম খাবেন, তত ভালো। একেবারে বাদ দিয়ে দেওয়া সবচেয়ে নিরাপদ।

৩. সৌন্দর্য

কেবল স্বাস্থ্যগত দিক থেকেই নয়, সৌন্দর্যের জন্যও চিনি ক্ষতিকর। আপনি এক মাস বাড়তি চিনি বন্ধ করে দিন, ত্বকের পরিবর্তন নিজেই বুঝতে পারবেন। কেবল ত্বক নয়, শরীরের পরিবর্তনও হবে চোখে পড়ার মতো। ত্বক বুড়িয়ে যাওয়ার হার বাড়িয়ে তোলে বাড়তি চিনি। এ ছাড়া চিনি স্নায়ুকে উদ্দীপ্ত করে, তাই ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে। বাড়তি চিনি ছাড়ুন, ঘুমও ভালো হবে। আজেবাজে স্বপ্নও দেখবেন না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন