সেনা অভ্যুত্থান কীভাবে ঠেকানো যাবে?

প্রথম আলো মারওয়ান বিশারা প্রকাশিত: ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ২২:৩২

স্থিতিশীলতা, শান্তি ও উন্নয়নের কথা বলে আফ্রিকায় যত সেনা অভ্যুত্থান হয়েছে, ততগুলো গণতান্ত্রিক নির্বাচনও হয়নি।  


গ্যাবনে পুনর্নির্বাচিত নেতার বিরুদ্ধে গত সপ্তাহে রিপাবলিকান গার্ড অভ্যুত্থান ঘটিয়েছে। ঠিক এক মাস আগে নাইজারে প্রেসিডেনশিয়াল গার্ড নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করেছে। প্রতিবেশী দেশগুলোয় সেনারা ঘটিয়েছেন এমন আরও তিনটি অভ্যুত্থান। এ সবকিছু একটা বিপজ্জনক নতুন ধারার সৃষ্টি করেছে।  


সেনাশাসিত বারকিনো ফাসো, মালি ও গিনি যে এসব অভ্যুত্থানের প্রতি তাদের সমর্থন জানিয়েছে, তা কাকতালীয় ঘটনা নয়। পশ্চিম আফ্রিকার এই তিন দেশেই সম্প্রতি অভ্যুত্থান ঘটে। অল্প দিনের জন্য হলেও এই দেশগুলো ‘অভ্যুত্থানের বেল্ট’—এই পরিচিতি এড়াতে পেরেছিল। আগের বছরগুলোয় উত্তর আফ্রিকার দেশ মিসর, সুদান ও লিবিয়াতেও সেনা অভ্যুত্থান ঘটেছে। ফলে কষ্টার্জিত রাজনৈতিক অগ্রগতি জলে গেছে।


বলাই বাহুল্য, সেনা অভ্যুত্থান বা অসামরিক বিষয়ে নাক গলানোর এসব ঘটনা শুধু আফ্রিকাতেই সীমাবদ্ধ নয়, এই সমস্যা প্রাচীন ও বৈশ্বিক। প্রাচীন রোমে জুলিয়াস সিজারের পর থেকে কোনো না কোনো সময়ে প্রতিটি মহাদেশই এ ধরনের সমস্যায় পড়েছে।  

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও