লোনাপানির বাগদা মিঠাপানিতে চাষ

প্রথম আলো খুলনা প্রকাশিত: ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:৩৬

উপকূলের লোনাপানি বাগদা চিংড়ির আধার। হেক্টরের পর হেক্টর জমিতে লোনাপানি তুলে চিংড়ি চাষ করেন চাষিরা। বাগদা চিংড়ি আর লোনাপানি যেন একসূত্রে গাঁথা। আজন্ম লোকে তা–ই জানে। এবার সেই সূত্রে খানিকটা ছেদ পড়েছে। স্থানীয় এক চাষি লোনাপানির বদলে মিঠাপানিতে বাগদা চাষ করেছেন।


মিঠাপানিতে বাগদা চাষ করে সাফল্য পাওয়া এই চাষির বাড়ি খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার হাসানপুর গ্রামে। নাম মো. তবিবুর রহমান জোয়ার্দ্দার (৪৬)। নিজের আগ্রহ, চেষ্টা, অভিজ্ঞতা ও নিরলস পরিশ্রমের গুণে এমন সাফল্য পেয়েছেন তিনি। শুধু কি বাগদা! একই পুকুরে তিনি একসঙ্গে মাছ চাষও করছেন। গলদা চিংড়ির চাষও চলছে। মাছ, চিংড়ির পর পানি সেচে ওই জমিতে ধান চাষ করছেন।


মৎস্য কর্মকর্তারা বলছেন, এই পদ্ধতির চিংড়ি চাষের শুরুতে পোনাকে ১৫-২০ দিন নিয়ন্ত্রিত লবণাক্ত পানিতে (৫-৭ পিপিটি) রাখা হয়। পরে লবণমুক্ত মিষ্টি পানির পুকুরে এনে চাষ করা হয়। লোনাপানির বাগদা ও মিঠাপানির বাগদার স্বাদ একই, কোনোভাবেই আলাদা করা যাবে না। মিঠা ও লোনা—দুই ধরনের পানিতে চিংড়ির বৃদ্ধির হারও প্রায় একই ধরনের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও