কৃষিপণ্যের রফতানি কেন কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছতে পারছে না

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ২৯ আগস্ট ২০২৩, ০৮:৪০

শস্য, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ এবং বন উপখাতগুলো নিয়ে দেশের সার্বিক কৃষি খাত গঠিত। স্বাধীনতা-পরবর্তী জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান অনেকটা হ্রাস পেলেও এখনো কৃষি আমাদের জাতীয় অর্থনীতির জীবনীশক্তি। সরকারি তথ্যানুযায়ী, চাল উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। পাট উৎপাদনে বিশ্বে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয় এবং বদ্ধ জলাশয় উভয় ক্ষেত্রে মাছ উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয় এবং সামুদ্রিক মৎস্য আহরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান ১১তম। ছাগল উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। সবজি উৎপাদনে বাংলাদেশ তৃতীয় অবস্থানে। ফলের রাজা আম উংপাদনে বাংলাদেশ সপ্তম অবস্থানে। এ সত্ত্বেও কৃষিজাত পণ্য রফতানিতে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছতে পারেনি। এর পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। এসব কারণ পর্যালোচনা এবং সমস্যা সমাধানে করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করাই এ নিবন্ধের উদ্দেশ্য।   


বাংলাদেশ থেকে যেসব প্রচলিত ও অপ্রচলিত কৃষিপণ্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রফতানি হচ্ছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে পাট ও পাটজাত দ্রব্য, চা, চিংড়ি ও মৎস্যজাত পণ্য, হালাল মাংস, মাংসজাত পণ্য, সবজি, আলু, পান ফলমূল, ড্রিংকস, বিস্কুট, চানাচুর, সেমাই, পটেটো ফ্লেকস, নুডলস, ড্রাই কেক, মুড়ি, চিড়া ইত্যাদি। রফতানি নীতি ২০২১-২৪-এ শর্ত সাপেক্ষে রফতানি পণ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত কৃষিপণ্যের মধ্যে রয়েছে সয়াবিন তেল, পাম অয়েল, চিনি, ইলিশ মাছ, সুগন্ধি চাল এবং মোটা দানার মুগ ডাল। যেসব কৃষিপণ্য রফতানিনিষিদ্ধ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে সেগুলো—এক. প্রক্রিয়াজাত ডাল ব্যতীত সকল প্রকার ডাল; দুই. চিল্ড, হিমায়িত ও প্রক্রিয়াজাত ব্যতীত অন্যান্য চিংড়ি; তিন. পেঁয়াজ, রসুন, আদা; চার. সকল প্রকার ব্যাঙ (জীবিত বা মৃত) ও ব্যাঙের পা। 


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও