আইবিএস থাকলে কি শাকসবজি খাওয়া নিষেধ?

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৮ আগস্ট ২০২৩, ১৩:৪৭

আইবিএসের লক্ষণ


এই রোগে আক্রান্ত রোগীদের কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়া পর্যায়ক্রমে চলতে পারে। হঠাৎ হঠাৎ তীব্র পেটের ব্যথা হয়। অনেক সময় পেট মোচড় দিয়ে ওঠে এবং সঙ্গে সঙ্গে টয়লেটে যেতে হয়। মলত্যাগের পর পেটের ব্যথা ও পেট ফাঁপা কমে যায়, যার ফলে রোগী আরাম বোধ করেন। এ ছাড়া অনেকের পেটে গ্যাস হয়, অনেকের মলের সঙ্গে মিউকাস দেখা যায়, মলত্যাগের কিছুক্ষণ পরই আবার মলত্যাগের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। বদহজম ও বুক জ্বালাপোড়াও হতে পারে। বিভিন্ন কারণে মানসিক উদ্বেগ বাড়লে এই সমস্যা আরও বেড়ে যায়। একেক রোগীর ক্ষেত্রে আইবিএস একেক রকমভাবে প্রকাশ পেতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্য বেশি প্রকাশিত হয়, আবার কারও ক্ষেত্রে ডায়রিয়া। আবার কেউ কেউ শুধু পেট ফাঁপা বা পেট মোচড়ের সমস্যা নিয়ে মূলত ভোগেন।


আইবিএস–সম্পর্কিত কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে যা করবেন


পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে খেতে হবে দ্রবণীয় আঁশ বা সলিউবল ফাইবারজাতীয় খাবার। যেমন সাইট্রাস ফল, ডাল, বাদাম, মিষ্টি আলু, নাশপাতি, গাজর, শসা ইত্যাদি।


আইবিএস–সম্পর্কিত ডায়রিয়া প্রতিরোধে যা করবেন


অনেক খাবার আছে, যেগুলো আইবিএস–সম্পর্কিত ডায়রিয়া আরও জটিল করে তোলে। এ ধরনের খাবার অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে, যেমন বেশি পরিমাণে আঁশ আছে, এমন খাবার। বিশেষ করে অদ্রবণীয় আঁশ বা ইনসলিউবল ফাইবারযুক্ত খাবারগুলো খাবেন না। এসব খাবারের মধ্যে আছে বাদাম, আলু, ফুলকপি, বাঁধাকপি, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদি। তাই আইবিএস–সম্পর্কিত ডায়রিয়ায় এ ধরনের খাবার খাওয়া বারণ। অনেক আইবিএস রোগীর ল্যাক্টোজ ইনটলারেন্স বা দুধে অসহনশীলতা থাকে, তাঁদের বেলায় দুধ ও দুধজাত খাবার বাদ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও