রহিমা খাতুন (৫৫) চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আলুকদিয়া ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ডে পরিবারকল্যাণ সহকারী (এফডব্লিউএ)। সবার প্রিয় ‘ডাক্তার আপা’ তিনি। কখনো হেঁটে, কখনো ভ্যানে চড়ে ঠিকঠাক হাজির হন গ্রামের মানুষের কাছে।
পরিবার পরিকল্পনা ও প্রজননসেবা দেন তাঁদের। বাল্যবিবাহ নিয়ে সচেতনতার কাজও করেন। ১৯৮৮ সাল থেকে বিরতিহীনভাবে চলছে তাঁর পথচলা। তাঁর এই কাজের সুফল পেয়েছেন এলাকার মানুষ।
প্রথম আলোর প্রতিবেদন বলছে, রহিমা যখন কাজ শুরু করেন, ওই এলাকায় ৪৫০ প্রজননক্ষম দম্পতির মধ্যে ১৫-১৬ শতাংশ জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির আওতায় ছিলেন। এখন ওই এলাকায় দম্পতির সংখ্যা ১ হাজার ২৬০। তাঁদের ৯০ ভাগই জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করেন। পরিবারপ্রতি একটি-দুটির বেশি সন্তান নেই।
- ট্যাগ:
- মতামত
- বাল্যবিবাহ
- পরিবার পরিকল্পনা