কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভারত কেন ব্রিকস নিয়ে দোদুল্যমান

সমকাল এমকে ভদ্রকুমার প্রকাশিত: ২৩ আগস্ট ২০২৩, ০০:৩০

এবার ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন সম্পর্কে ভারতের মনোভাব কিছু বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এ জোট সম্পর্কে ভারতের ধারণার মধ্যে বেশ তাৎপর্যপূর্ণ একটি ধারাবাহিকতা রয়েছে। ধারণাটি হলো, ব্রিকস বিশ্বের সংশোধনবাদী কিছু শক্তির একটি জোট, যারা বিদ্যমান বিশ্বব্যবস্থার ধ্বংস চায় না; শুধু চায় এ ব্যবস্থায় তাদেরও স্বার্থ অন্তর্ভুক্ত হোক।


তবে সময় থেমে থাকেনি। এরই মধ্যে বিশ্বায়ন মুমূর্ষু হয়ে পড়েছে এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠিত যে ব্যবস্থা এর ভিত্তিস্বরূপ কাজ করে, তা আদৌ অন্তর্ভুক্তিমূলক নয়। একদিকে রাশিয়া ও চীন মার্কিন নিষেধাজ্ঞার অধীনে রয়েছে, বিপরীতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক সম্ভবত ইতিহাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে। উভয়ে মিলে প্রায় একটি জোট গঠন করেছে; ওয়াশিংটন যাকে শতাব্দীর ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারিত্ব’ হিসেবে বর্ণনা করে। শুধু তা-ই নয়, চীনের বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা এমনকি ভারতের জন্য সুবিধা বয়ে আনছে বললেও ভুল হবে না। চিপ শিল্পকে কেন্দ্র করে দুটি দেশের মধ্যে প্রক্রিয়াধীন ঘনিষ্ঠ বন্ধন এ ক্ষেত্রে একটি উদাহরণ হতে পারে। বলা যেতে পারে, এর ফলে ভারতের জীবনযাত্রা আরও ভালো হয়ে উঠতে পারে। তাই দেশটির এলিটদের পক্ষে বিদ্যমান আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার ধ্বংস দূর স্থান, এর মৌলিক পুনর্গঠনের জন্যও আগ্রহী হওয়ার কোনো কারণ থাকতে পারে না।


মূল কথা হলো, ব্রিকসের প্রভাব খাটিয়ে বিশ্বকে আরেকটু ন্যায়সংগত এবং স্থিতিশীল করা গেলে ভারত তাতেই সন্তুষ্ট থাকবে। আর এটি এক অবাস্তব স্বপ্নও নয়। কারণ ব্রিকস ইতিহাসের সঠিক দিকেই রয়েছে। এ জোটের সদস্যদের কারোরই এ দুর্নাম নেই যে, তাদের বিদ্যমান অর্থনৈতিক সুযোগ এবং রাজনৈতিক প্রভাব রক্ত ঝরিয়ে অর্জিত এবং কয়েক শতাব্দী ধরে সঞ্চিত এ সম্পদকে তারা আঞ্চলিক এবং বিশ্বব্যাপী আধিপত্য প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে পরিচালিত করেছে। ফলে ভারত তার উদ্দেশ্য পূরণে বেশ সাবলীল বোধ করছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও