অবশেষে ট্রানজিট নীতি হচ্ছে
প্রতিবেশী এক দেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে (ট্রানজিট) তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে পণ্য আমদানি-রপ্তানি করতে চায় বাংলাদেশ। একই ধরনের সুবিধা বাংলাদেশ অন্য দেশগুলোকে দিতেও চায়। শুধু দক্ষিণ এশিয়া নয়, পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো পর্যন্ত ট্রানজিট ও আন্তযোগাযোগ বিস্তৃত করা সরকারের লক্ষ্য। সরকারের দিক থেকে মনে করা হচ্ছে রেল, সড়ক ও নৌ—এ তিন পথেই প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে এ যোগাযোগব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব এবং এতে সব দেশই লাভবান হবে।
এমন উদ্দেশ্য মাথায় রেখে প্রথমবারের মতো দেশে সমন্বিত ট্রানজিট পলিসি বা নীতি করতে যাচ্ছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে সচিবালয়ে এ বিষয়ে বৈঠক রয়েছে। এতে রেলপথ মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন।