পুজোর আগে চটজলদি ওজন কমাতে চান? কী ভাবে কাজে লাগাবেন মধু?
পুজোর আর মাত্র মাস দুয়েক বাকি। জিমে জিমে ইতিমধ্যেই ভিড় জমতে শুরু করেছে। যাঁরা জিমে যাচ্ছেন না, তাঁরাও বাড়িতে শরীরচর্চা, যোগাসন করছেন, খাওয়াদাওয়ায় রাশ টানা তো রয়েছেই। অফিসে লিফ্টে না চড়ে সিঁড়ি ভেঙে ওঠা, সন্ধ্যায় মুখরোচক স্ন্যাকস দেখে খেতে ইচ্ছা করলেও লোভ সামলানো— এ সবও চলতে থাকে। অনেক সময়ে এত চেষ্টার পরেও মনমতো ফল পাওয়া যায় না। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, দ্রুত রোগা হতে সাহায্য করতে পারে মধু। রোগা হওয়ার এই পর্বে চিনির পরিবর্তে মধুতে ভরসা রাখতেই পারেন। সকালে খালি পেটে ঈষদুষ্ণ লেবু-মধুর জল খেয়ে থাকেন অনেকেই। একটানা কিছু দিন খেয়ে যাওয়ার পর হয়তো কিছুটা ফল মেলে। তবে শুধু এ ভাবেই নয় আরও কী ভাবে মধু খেলে ওজন ঝরবে, রইল হদিস।
দারচিনি এবং মধুর জল: চটজলদি মেদ ঝরাতে দারচিনি অন্যতম অস্ত্র হতে পারে। গ্রিন টি-র কাপে দারচিনি এবং মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। ঘন ঘন দুধ-চায়ের কাপে চুমুক না দিয়ে এই ভাবে গ্রিন টি খেলেই হাতেনাতে ফল পাবেন।
দুধ এবং মধু: নিয়মিত দুধ খেলে শরীরের বিবিধ উপকার হয়। দুধ এবং মধুর নিজস্ব কিছু উপকারী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই দু’টি জিনিস একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে উন্নত হবে বিপাক ক্রিয়া। রোজ ঘুমাতে যাওয়ার আগে মধু মেশানো দুধ খেলে পেটের চর্বিও কমতে পারে।
মধু এবং রসুন: সর্দি-কাশি কমাতে বহু কাল আগে থেকেই রসুন এবং মধু দারুণ কার্যকর। অনেকেই হয়তো জানেন না, এই দু’টি উপকরণ ওজন কমাতেও কাজে আসে। রসুনকুচি এবং মধু একসঙ্গে ফুটিয়ে সেই জলটি রোজ খান। উপকার পাবেন।
- ট্যাগ:
- স্বাস্থ্য
- ওজন কমানো
- মধুর ব্যবহার