You have reached your daily news limit

Please log in to continue


খেলা বাজারে, ধুলা সিন্ডিকেটে

বড়াইমূলক ঘোষণা ছিল ‘খেলা’ নিয়ে। সেটি অবশ্যই রাজনৈতিক ‘খেলা’। কূটনীতিও থাকতে পারে। ‘খেলা হবে, খেলা হবে’ করতে করতে খেলাটা চলে গেছে বাজারে। এই বাজারি খেলায় ধুলা ওড়াচ্ছে কথিত সিন্ডিকেট। আজ ডিম, কাল লবণ-মরিচ। পেঁয়াজ-আদা, চাল-ডাল-তেলÑ কিছুতেই ছাড় নেই। তাদের ওড়ানো ধুলায় চোখে অন্ধকার, মুখে বোবাকান্না নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের। ধনাঢ্যদের কথা আলাদা। এ নারকীয়তাতেও স্বর্গের বাংলাদেশ ব্রাঞ্চে অবগাহনকারীরা আরও আলাদাÑ যেন ভিন গ্রহের।

চালের কেজি পাঁচশ, পেঁয়াজ হাজার বা কাঁচামরিচের কেজি দুই হাজার টাকা হলেও কোনো ঝাঁঝে পাবে না তাদের। উপরন্তু ‘সারাবিশ্বেই পণ্যমূল্য বাড়তি, বাংলাদেশে সেই তুলনায় কম’ ধরনের কথা ছুড়ে দিতে তাদের বিবেকে একটুও বাধবে না। চালের বিকল্প আলু-কাঁঠাল বা বেগুনের বিকল্প কুমড়া-পেঁপে বাতলে দেওয়ার মশকরাতেও লজ্জিত হবেন না। লজ্জায় প্রিজারভেটিভ দেওয়া সম্প্রদায়ের ‘ভাত না খেলে কী হয়’ বলতে মুখে আটকাবে না। এতে সায় দেওয়া হাজার-লাখ-কোটি মুরিদান তাদের। ‘বাঙালি পেটুক, খায় বেশি’ বলতেও সমস্যা হয়নি। তবে এখন পর্যন্ত ‘বাজারে না গেলে কী হয়’ ধাঁচের কোনো ছবক আসেনি। গরিবের আমিষ নামে পরিচিত ডিমের কোনো বিকল্পও বাতলানো হয়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন