You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অনুপস্থিত রাজনৈতিক সংস্কৃতি

একটা প্রবল অস্থিরতা বিরাজ করছে রাজনীতিতে। যার প্রভাব এসে পড়েছে দেশের অর্থনীতি ও সামাজিক জীবনে। মানুষ একধরনের আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করছে। খবরের কাগজে, ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সর্বত্রই নির্বাচনের সংবাদ। দুই বৃহৎ দলের প্রতিক্রিয়া প্রতিদিনই দেখা যাচ্ছে। দুই দলই অনমনীয়। মাঝখান থেকে মানুষ একটা সংঘর্ষের আশঙ্কা করছে।

এই ধরনের সংকট অতীতেও বহুবার হয়েছে। যাঁদের বয়স সত্তরোর্ধ্ব, তাঁরা বিভিন্ন সময়ে সংঘাত দেখেছেন। সেই ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৫৮ সালের সামরিক শাসনের সময়গুলো ছিল সম্পূর্ণ অনিশ্চয়তায় পরিপূর্ণ। তারপর আইয়ুব খানের সময়ে জেল-জুলুম, নির্যাতন এবং রাজপথের সংঘাত—এসবও পুরো একাত্তর সাল পর্যন্ত ছিল নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা।

এরপর ২৫ মার্চের রাত, যেখান থেকে এক শ্বাসরুদ্ধকর নির্যাতন নেমে এসেছিল বাংলাদেশের মানুষের ওপর। এখান থেকেই শুরু হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধ। নিজ দেশের শাসকের বিরুদ্ধে জনগণের যুদ্ধ। পাকিস্তানের বিখ্যাত বিচারপতি কায়ানি পাকিস্তান সেনাবাহিনী সম্পর্কে একটা মন্তব্য করেছিলেন। তা হলো, ‘আমি আমার সেনাবাহিনীর জন্য গর্ববোধ করি, যারা তাদের মাতৃভূমিকে দখল করে ফেলেছে।’ এই মাতৃভূমি দখল করার পাঁয়তারা হিসেবে তখন পূর্ব পাকিস্তানের ওপর সেনাবাহিনী সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল।

অবশ্য নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের পর তথাকথিত পরাক্রমশালী পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল। দেশ স্বাধীন হয়েছিল কিন্তু এই স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অবসান হয়নি, অনিশ্চিত দিনগুলো তখনো ছিল। চারদিকে প্রত্যাশা ব্যাপক এবং সেই সঙ্গে স্বাধীনতা নিয়ে অসহিষ্ণুতা। পরিস্থিতি গড়িয়ে গেল পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে। সেনাবাহিনীর কতিপয় তরুণ অফিসার দেশটাকে দখল করে ফেললেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন