কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাতিল ইমরান এবং গণতন্ত্র ও কারাদণ্ড

ইসলামাবাদের আদালত ৫ আগস্ট পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ এক রায় দেন। দায়িত্ব পালনে তাঁর গুরুতর অপরাধ পেয়েছেন আদালত। বিশেষ করে রাষ্ট্রীয় উপঢৌকন বিক্রয়ের বিষয়টি ইমরান খান তাঁর আয়কর ও সম্পদ বিবরণী তালিকায় উল্লেখ করেননি। কাজেই জনপ্রিয় নেতা, ক্রিকেটের সাবেক এ তারকাকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এর পর ন্যূনতম ৫ বছরের জন্য তাঁকে রাষ্ট্রীয় পদের জন্য অযোগ্য ঘোষণা করা হয়। আদালতের সিদ্ধান্তের পর পাকিস্তান নির্বাচন কমিশন দ্রুতই পদক্ষেপ গ্রহণ করে এবং ইমরান খানের রাজনৈতিক অভিলাষের পথে ২০২৮ সাল পর্যন্ত লাগাম টানে।

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এই সিদ্ধান্তের সময়টা খেয়াল করার বিষয়। এমন সময় ইমরান খানকে অযোগ্য ঘোষণা করা হয় যখন পাকিস্তান কয়েক মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। ১২ আগস্ট বর্তমান জাতীয় পরিষদের মেয়াদ শেষ হয়েছে। ইমরান খানের উত্তরসূরি শাহবাজ শরিফ ও বিরোধী নেতা রাজা রিয়াজের মধ্যে এক চুক্তির পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ‘কম পরিচিত সিনেটর’ আনওয়ারুল হক কাকার-এর নাম ঘোষণা করা হয়। ইতোমধ্যে তিনি শপথ নিয়েছেন।

৭০ বছর বয়সী ইমরান খান জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি সাড়ে তিন বছর পরমাণুসমৃদ্ধ দক্ষিণ এশিয়ার দেশ পাকিস্তান শাসন করেছেন। গত বছর বিরোধীরা একাট্টা হয়ে তাঁকে অনাস্থা ভোটে ক্ষমতাচ্যুত করে। অর্থনৈতিক দুরবস্থা ও নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থতার জন্য তাঁকে দায়ী করা হয়। এর মাধ্যমে যেভাবে তাঁর রাজনৈতিক পতন ঘটানো হয়েছে, তাঁর অনেক সমর্থকের মতে, সেখানে যুক্তরাষ্ট্র এবং তার পাকিস্তানি মিত্রদের হাত রয়েছে। এটি সেই নাটকের সর্বশেষ পর্ব, যেখানে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়, ক্যারিশম্যাটিক নেতাদের যারা ‘নিয়মভিত্তিক আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার’ বাইরে গেছেন, তাদের আইনিভাবে পর্যুদস্ত করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন