You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নিজের সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা বাদ দেওয়ার উপায়

ব্যক্তিগত ও পেশাগত ক্ষেত্রে উন্নতি লাভের জন্য আত্মবিশ্বাস জরুরি। তীব্র প্রতিযোগিতায় তাল মেলাতে না পারলে অনেকেই নিজেকে অযোগ্য ভাবা শুরু করেন।

এর থেকে জন্ম নেয় নিজের প্রতি নেতিবাচক ধারণা।

মুম্বাইয়ের মিরা রোডের ‘ওকহার্ড হসপিটাল’য়ের মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. সোনাল আনান্দ এই বিষয়ে বলেন, “নিজের প্রতি নেতিবাচক ধারণা পোষণ সার্বিক নেতিবাচকতা যেমন- মেজাজ খারাপ, উদ্বেগ ও নৈরাশ্যবাদের জন্ম দেয়। যার প্রভাব পড়ে আচরণে।”

নেতিবাচক ভাবনা থেকে মুক্তি

“নিজের সম্পর্কে নেতিবাচক বাক্য আত্ম-প্রবণ আচরণের সূচনা ঘটায়”- হেল্থশটস ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন ডা. আনান্দ।

নিজ সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা যেমন- ‘আমি অতটা ভালো না’, ‘আমি এটা করতে পারি না’ ইত্যাদি বলা বাদ দিয়ে বরং বাস্তবসম্মত ও ইতিবাচকভাবে ‘আমি কাজটা পারবো ও সফল হবে’ এমন ধারণা পোষণ করা উচিত।

বাস্তবসম্মত লক্ষ্য নির্ধারণ

অতি উৎসাহী হয়ে কোনো লক্ষ্য নির্ধারণ করা বরং নিজের প্রতি নেতিবাচক ধারণার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।

ডা. আনান্দ বলেন, “আত্মপ্রবণ মূলক আচরণ থেকে মুক্ত হতে কষ্টকর কিন্তু বাস্তবসম্মত ও অর্জনযোগ্য এমন লক্ষ্য নির্ধারণ করা উচিত এবং প্রতিটা ছোট লক্ষ্য অর্জনের পরে তা উদযাপন করা উচিত। এতে আত্মবিশ্বাস বাড়ে এবং ইতিবাচক ধারণার জন্ম নেয়।”

আত্ম প্রতিফলন করা

নিয়মিত আত্ম অনুধাবন করার মাধ্যমে আত্ম প্রবণ আচরণের কারণ খুঁজে পাওয়া যায়।

ডা. আনন্দ এক্ষেত্রে- কিছুটা সময় নিয়ে নিজের অনুভূতি অনুধাবন করার ও নিজ সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা হওয়ার কারণ খুঁজে বের করার পরামর্শ দেন।

পূর্ব অভিজ্ঞতা, সামাজিক চাপ বা এমনকি অন্যের সাথে নিজের তুলনা করা এর অন্যতম কারণ। তাই মূল কারণ খুঁজে বের করে তা সমাধান করার চেষ্টা করতে হবে।

নিজের বিকাশের দিকে মনোযোগ দেওয়া

নিজের সক্ষমতা ও অক্ষমতা সম্পর্কে যথাযথ ধারণা থাকা আত্ম বিশ্বাস বাড়ায়।

ডা. আনান্দ বলেন, “নতুন কোনো কোর্স করা, ওয়ার্কশপ করা, বোঝার ক্ষমতা বাড়ায় এমন বই পড়া বা পছন্দের বই পড়া উপকারী।”

এগুলো আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সহায়তা করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন