কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আন্দোলনের চাইতে বিদেশি চাপে ভরসা বেশি?

জাগো নিউজ ২৪ সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা প্রকাশিত: ১২ আগস্ট ২০২৩, ২২:০৮

ইমরান খানকে দেশটির প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে অপসারণ করতে চাপ দিয়েছিল মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক নিউজ আউটলেট দ্য ইন্টারসেপ্ট পাকিস্তানের ফাঁস হওয়া একটি সরকারি নথি সাইফার-এর বরাতে দিয়ে এই খবর প্রকাশ করেছে। ইমরান খান নিজেও বলেছিলেন তাকে সরাতে চায় আমেরিকা এবং এ জন্য যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করছে।


গোপনীয় সেই নথিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের কর্মকর্তা দক্ষিণ ও মধ্য-এশিয়াবিষয়ক ব্যুরোর সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু এবং তৎকালীন যুক্তরাষ্ট্রে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত আসাদ মাজিদ খান মধ্যে বৈঠকের বিবরণ রয়েছে। এতে দেখা যায় ডোনাল্ড লু কীভাবে ইমরান খানকে উৎখাতে চাপ দিয়েছিলেন এবং বিনিময়ে ছিল ইসলামাবাদের সাথে উষ্ণ সম্পর্কের প্রতিশ্রুতি এবং সেটা না করলে পাকিস্তানকে একঘরে করে রাখার হুমকিও।


এই খবরটি এমন সময়ে ফাঁস হলো যখন বাংলাদেশের অব্যন্তরীণ রাজনীতি ও অন্যান বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চাপ অনেক দৃশ্যমান। ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস একাধিক বৈঠিক করছেন বিরোধী ও সরকারি দলের সঙ্গে। যুক্তরাষ্ট্র থেকেও আসছেন একাধিক ব্যক্তি।


এখন আন্দোলনের মাঠে সক্রিয় বিএনপি এবং সমমনা চলগুলো। তবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দলগুলো সব চেয়ে আছে বিএনপির দিকে। এরই মধ্যে সরকার পতনের যে এক দফা আন্দোলন শুরু করেছে তার চূড়ান্ত পর্যায়ের প্রথম পর্ব শেষ হয়েছে যা গত ১২ জুলাই শুরু হয়েছিল। মাঠের আন্দোলনে থাকলেও বিদেশি, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের চাপকেই ভরসা মনে করছে বিএনপি। দল ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত ব্রিফিং-এ একজন দলীয় সাংবাদিক প্রেরণ করে প্রতিদিন বাংলাদেশ বিষয়ে সরকার বিরোধী প্রশ্ন করছে এবং মার্কিন কর্মকর্তাদের মুখ থেকে সরকার বিরোধী সংবাদ সৃষ্টি করছে।


‘বিশৃঙ্খলা’ সৃষ্টি করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারী থাকলেও বিএনপির কর্মসূচির বিষয়ে সরকার আগের চেয়ে ‘নমনীয়’ নীতিতে হাঁটছে। বিএনপি মনে করছে এজন্য অবদান রেখেছে মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা নীতি এবং ২০২১ সালের র‍্যাবের ওপর দেয়া স্যাংশন। বিএনপি বিশ্বাস করে প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী চাইলেই এখন আর কঠোর হতে পারবে না ভিসা নীতির জন্য। কারণ প্রায় প্রত্যেক বড় কর্মকর্তার বাড়ি-ঘর, সম্পদ আর অর্থ আছে যুক্তরাষ্ট্রে। সন্তান এবং স্বজনরাও আছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও