কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের কোন্দল নিরসন নিয়ে সংশয়

টানা সাড়ে ১৪ বছরের বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার ফলে দলীয় নেতাদের একাংশ যেমন বৈষয়িক দিক দিয়ে লাভবান হয়েছেন, তেমনি তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সুবিধাভোগী নেতাদের বেড়েছে দূরত্ব। আবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলে মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতার সংখ্যাও বেড়েছে। বিভিন্ন আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতারা স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নিজ নিজ প্রার্থীকে জয়ী করার চেষ্টা চালানোর পাশাপাশি দলীয় কমিটিতে প্রাধান্য বিস্তারের প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। সব নিয়ে জাতীয় নির্বাচনের আগে দলীয় কোন্দল আরও মাথাচাড়া দেওয়ার আশঙ্কা আছে। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা অবশ্য মনে করেন, এই কোন্দল দলের প্রার্থী চূড়ান্ত করা পর্যন্ত থাকবে। তাঁদের আশা, প্রার্থী চূড়ান্ত হয়ে গেলে বিভেদ ভুলে সবাই তাঁর পক্ষে নামবেন।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলী ও সম্পাদকমণ্ডলীর কয়েকজন সদস্য জানান, দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকায় দলীয় নেতাদের মধ্যে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার আকাঙ্ক্ষা বাড়ছে। তবে বাইরের কিছুটা চাপ থাকায় এখনো অনেকে নিজেদের দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে ঘোষণা দিচ্ছেন না। পরিস্থিতি অনুকূলে এলে মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতাদের তৎপরতা বাড়বে। তাঁদের প্রতিযোগিতার কারণে কোথাও কোথাও সহিংসতাও হতে পারে। তবে শেষ পর্যন্ত সবাই দলীয় প্রতীক নৌকার পক্ষে এককাট্টা হবেন বলে ওই নেতারা আশাবাদী।

রাজনীতি-বিশ্লেষকেরা অবশ্য মনে করেন, দলীয় কোন্দল নিরসন খুব সহজ হবে না। এটা অনেকটাই নির্ভর করবে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব কেমন প্রার্থী বাছাই করবেন, তার ওপর।

তৃণমূল আওয়ামী লীগের অনেক নেতারও প্রত্যাশা, দলের যেসব সংসদ সদস্য ‘জনবিচ্ছিন্ন’, তাঁরা যাতে আবারও দলীয় মনোনয়ন না পান, তেমন একটি বার্তা দেওয়া হবে কেন্দ্র থেকে। দলের বিশেষ বর্ধিত সভার এক সপ্তাহের কম সময়ের মধ্যে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠক ডাকায় সেই প্রত্যাশা আরও জোরালো হয়েছে। আগামী শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা থেকে গণভবনে এই সভা হবে। দলের দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, ওই বৈঠকে আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দলীয় কর্মসূচি চূড়ান্ত করা ছাড়াও নির্বাচন, রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক বিষয়ে আলোচনা হবে।

দলীয় সূত্রে জানা যায়, গত রোববার গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও তৃণমূলের নেতা এবং জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে বিশেষ বর্ধিত সভা হয়। সেখানে দলীয় সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৪৩ জন নেতার বক্তব্য শোনেন। অনেক নেতাই দলীয় কোন্দলের কথা তুলে ধরেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন