কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কি এভাবেই চলবে

প্রথম আলো বিশ্বজিৎ চৌধুরী প্রকাশিত: ০৫ আগস্ট ২০২৩, ১৭:৩২

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সভায় একজন শিক্ষক তাঁর এক সহকর্মীকে গলা টিপে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। শুধু হুমকি দিয়েই ক্ষান্ত হননি তিনি। কথা ও কাজে সামঞ্জস্য রাখার জন্য তেড়েও গিয়েছিলেন। কাউন্সিলের কয়েকজন সদস্য এ যাত্রায় নিবৃত্ত করেছেন তাঁকে।


চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে উপদলীয় কোন্দল, হল দখল, চাঁদাবাজি ইত্যাদি কারণে সংবাদপত্রের পাতায় স্থান পেয়ে আসছে ছাত্রলীগ। এবার সরকারপন্থী শিক্ষকেরাও তাঁদের শিক্ষার্থীদের দেখানো পথ অনুসরণ করতে শুরু করেছেন। রাজনৈতিক আদর্শের কারণে এত দিন হলুদ ও সাদা দলে বিভক্ত ছিলেন শিক্ষকেরা। কিন্তু গত ৫-৭ বছরে যেমন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ ছাড়া অন্য ছাত্র সংগঠনের অস্তিত্ব প্রায় বিস্মৃতির পর্যায়ে চলে গেছে, শিক্ষকদের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা অনেকটা সে রকম। বিএনপি ও জামায়াত সমর্থিত সাদা দল বা সাদা থেকে বেরিয়ে আসা বিএনপিপন্থী ‘বর্ণহীন’ জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের তেমন উচ্চবাচ্য নেই।


যে কোনো খেলায় মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বি দল না থাকলে নিজেদেরই দুই দলে ভাগ হয়ে খেলতে হয়। সেই নিয়ম অনুসরণ করে নিজেদের মধ্যে নিয়মিত সংঘাতে জড়িয়ে পড়ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী-সমর্থকেরা। এর খেসারত দিতে হচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের।


কথায় কথায় মূল ফটকে তালা দেওয়া,শাটল ট্রেন অচল করে দেওয়ার মতো ঘটনা নিয়মিত ঘটছেই। শাটল ট্রেনের বগিভিত্তিক গ্রুপগুলাকে নিষিদ্ধ ঘোষনা করেও তাদের কার্যক্রম থামানো যাচ্ছে না।  ভিএক্স, একাকার, কনকর্ড প্রভৃতি নামের ব্যানারে ছাত্রলীগের বিভিন্ন উপদল দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেনস্টেশন, ক্যাম্পাস বা আবাসিক হলগুলোতে।


বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ বা তাদের অভিভাবক সংগঠন আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদেরও কোনো নিয়ন্ত্রণ এসব উপদলগুলোর ওপর আছে বলে আপাত দৃষ্টিতে মনে হয় না। অবশ্য এমনও হতে পারে এই নেতারা জনসমক্ষে তাদের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করলেও গোপনে ইন্ধন দেন। না হলে এমন দাপটের প্রেরণা বা প্ররোচনা আসে কোত্থেকে?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও