You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এ সময় শিশুর ভাইরাস জ্বরে করণীয়

ঋতু পরিবর্তনের কারণে সিজনাল জ্বর বা ভাইরাস জ্বরের প্রকোপ বাড়ছে।এই পরিবর্তনের ফলে যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তারা সিজনাল জ¦রে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধদের বেশি হয়।

লক্ষণ


শিশুদের এই ভাইরাস জ্বর সাধারণত সর্দি-কাশি, গলা ব্যথা, মাথা ব্যথা, শরীর ব্যথা এবং অনেক সময় পাতলা পায়খানা এবং বমিও হতে পারে। ভাইরাস জ্বর নানা রকম ভাইরাস দিয়ে হতে পারে। যেমন করোনাভাইরাস, ডেঙ্গু ভাইরাস, রাইনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, রেস্পাইরেটরি সিনসাইটিয়াল ভাইরাস ইত্যাদি। প্রত্যেকটা ভাইরাস জ্বরের লক্ষণও কিন্তু এক নয়। ডেঙ্গু ভাইরাস জ¦রের লক্ষণ সম্পূর্ণ আলাদা।

সতর্কতা

সাধারণ সর্দি জ¦র হলেও জ¦র যদি তিন দিনের বেশি স্থায়ী হয় এবং এর তীব্রতা বাড়তে থাকে, প্রচন্ড কাশি এবং কাশির সঙ্গে বুকের ভেতরটা দেবে যায়, শ্বাসের গতি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয় যেমন ২ মাসের কম শিশুর শ্বাসের গতি মিনিটে ৬০ বা তার বেশি, ২ মাস থেকে ১ বছরের কম শিশুদের ৫০ অথবা তার বেশি, ১ বছর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত ৪০ অথবা তার বেশি হলে কালবিলম্ব না করে বাচ্চাকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা করাতে হবে। এ ছাড়া সাধারণ সর্দি জ্বরের জন্য বাসায় বিশ্রাম করতে হবে, প্যারাসিটামল, অ্যান্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধ চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো সঠিক পরিমাণে এবং সঠিক সময়ে খাওয়াতে হবে। কুসুম গরম পানি দিয়া গা মোছানো এবং প্রচুর পরিমাণে তরল শক্তিদায়ক খাবার খাওয়াতে হবে, সঙ্গে সঙ্গে বুকের দুধও খাওয়াতে হবে, কাশির জন্য কুসুম গরম লেবুর শরবত এবং বড় বাচ্চা হলে মধু দিয়া লেবুর চা খাওয়ালেই এটা সেরে যায়। বাচ্চার রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়াতে হবে। রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য দরকার ফিজিক্যাল এক্সারসাইজ, খেলাধুলা করা, পুষ্টিকর খাবার খাওয়া এবং প্রচুর পরিমাণে পানি, ভিটামিন, প্রোটিন এবং মিনারেল জাতীয় খাবার খাওয়া।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন