নবায়নযোগ্য জ্বালানি যেভাবে বদলে দিতে পারে বাংলাদেশকে

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ০২ আগস্ট ২০২৩, ১৪:০১

জীবাশ্ম জ্বালানির বদলে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার ক্রমেই বাড়ছে। ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে নতুন করে ২৯৫ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে যুক্ত হয়েছে। বিদ্যুৎ খাতের এই বর্ধিত সক্ষমতার ৮৩ শতাংশই নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে এসেছে। আগের বছর এই হার ছিল ৮১ শতাংশ।


নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহারে এশিয়ার দেশগুলো এগিয়ে আছে। যেমন, ২০২২ সালে চীন নবায়নযোগ্য খাত থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে ১৪১ গিগাওয়াট। একই বছরে ভারত উৎপাদন করেছে ১৫ দশমিক ৭ গিগাওয়াট। এর ফলে আর্থিক সাশ্রয় হচ্ছে ব্যাপক। যেমন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করায় ২০২২ সালের প্রথম ছয় মাসে তেল কম আমদানিতে আগের বছরের চেয়ে ভারতের ৪২০ কোটি ডলার ব্যয় কম হয়েছে। 


অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও ক্লিন এনার্জি বা পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহারের পথে হাঁটছে। তবে বাংলাদেশ এখনো নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে পুরো নির্ভরশীল হওয়ার জন্য তৈরি নয়। এর অন্যতম কারণ—প্রয়োজনীয় ভূমির অভাব। জ্বালানির উচ্চ চাহিদা মেটাতে নবায়নযোগ্য খাত বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে সহজ ও সস্তা সমাধান। তবে জনসংখ্যার ঘনত্বের কারণে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত না করে জমির ব্যবস্থা করা কঠিন। তাই নবায়নযোগ্য জ্বালানির আলোচনায় মাথায় রাখতে হবে, জমি ব্যবহার করে সর্বোচ্চ উপযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে কিনা। তবে জমির ওপর চাপ কমাতে বিকল্প হিসেবে পতিত জমি, ছাদের ওপর ও সাগরতীর ব্যবহার করা যেতে পারে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও