কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিদ্যুৎ সরবরাহে বৈষম্য অগ্রহণযোগ্য

প্রধানত সরকারের ভ্রান্ত উন্নয়ননীতির কারণে শিক্ষা, চিকিৎসা, কর্মসংস্থানসহ বহু ক্ষেত্রে রাজধানী ও বিভাগীয় শহরগুলির তুলনায় বিশেষত পল্লি অঞ্চলের বাসিন্দাদের বঞ্চনার কথা সর্বজনে পরিজ্ঞাত। দুর্ভাগ্যজনক, মঙ্গলবার সমকালের এক প্রতিবেদনে যেমন বলা হইয়াছে, বিদ্যুৎ পরিষেবা প্রাপ্তির ক্ষেত্রেও একই বঞ্চনার শিকার হইতেছেন গ্রামীণ জনপদের মানুষ। সম্প্রতি তাপমাত্রা বৃদ্ধিজনিত কারণে উৎপাদনের তুলনায় বিদ্যুৎ চাহিদা সর্বত্র বৃদ্ধি পাইলেও, পল্লি অঞ্চলকে অন্ধকারে রাখিয়া ঢাকার বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিসমূহকে চাহিদামাফিক বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হইতেছে। ফলস্বরূপ, ঢাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রায় স্বাভাবিক থাকিলেও পল্লি অঞ্চলে ৫-৬ ঘণ্টা হইতে ১০-১২ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং হইতেছে। ইহা কোনো যুক্তিতেই গ্রহণযোগ্য হইতে পারে না। কারণ, বিদ্যমান বিদ্যুৎ উৎপাদন সংকটের জন্য যদ্রূপ শহরের মানুষ দায়ী নহে, তদ্রূপ পল্লি জনপদের মানুষকেও দায়ী করা যায় না। অথচ উক্ত সংকটজনিত দুর্ভোগের প্রায় সম্পূর্ণটা শেষোক্তদের ঘাড়ে চাপানো হইতেছে। রাষ্ট্রের তরফ হইতে বিশেষ অঞ্চলের মানুষের প্রতি এহেন বৈষম্যমূলক আচরণ আমাদের সংবিধানও অনুমোদন করে না।

অনস্বীকার্য, অর্থনীতির বৃহত্তর অংশ শহরকেন্দ্রিক। তাই অর্থনৈতিক উৎপাদনের পাশাপাশি কর্মসংস্থান অব্যাহত রাখিতে হইলে ঢাকা এবং বড় শহরগুলিকে প্রাধান্য দিতে হইবে। ইহাও অস্বীকার করা যাইবে না, দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ গ্রামে শুধু বসবাসই করে না, ১৭ কোটি মানুষের খাদ্যের জোগান তথা হইতেই আসে। উপরন্তু সাম্প্রতিক বৎসরগুলিতে পল্লি অঞ্চলে লক্ষ লক্ষ হাঁস-মুরগি-গবাদি পশুর খামার গড়িয়া উঠিয়াছে, যথায় কর্মসংস্থানও অনুল্লেখ্য নহে। তথায় অন্যান্য ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানও অন্তত গত দেড় দশকে বৃদ্ধি পাইয়াছে। প্রতিবেদন অনুসারে, বিদ্যমান ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের কারণে এই সকল কিছু স্থবির হইবার উপক্রম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন