You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মোসাদ রহস্যের উদ্ঘাটন জরুরি

বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে দেশবাসী সম্যক অবগত আছে, ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ এজেন্টের সঙ্গে বাংলাদেশের স্বল্পসংখ্যক রাজনীতিকের বৈঠক সম্পর্কে রহস্যের বেড়াজাল তৈরি হয়েছে। তা দেশের জন্য কতটুকু মঙ্গল বা অমঙ্গলের বার্তা বহন করছে, তার অনুসন্ধান একান্ত জরুরি। সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের বৈঠকের সংবাদে তার রাজনৈতিক দল গণঅধিকার পরিষদসহ দেশব্যাপী উদ্বেগ-আশঙ্কার চিত্র অতিশয় দৃশ্যমান। ওই বৈঠক শেষে নুর মোটা অঙ্কের টাকা নিয়েছেন বলে দলের সদস্যদের অভিযোগ। তাদের দাবিÑ দলের নামে তহবিল এনে ওই টাকা কাতারেই এক প্রবাসীর গাড়ি ব্যবসায় বিনিয়োগ করা হয়েছে।

তা ছাড়া দলের কয়েক নেতা তার বিরুদ্ধে দেশের একজন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে টাকা নেওয়া, বিভিন্ন ব্যবসায় টাকা বিনিয়োগ ও দলের জন্য প্রবাসীদের পাঠানো টাকার হিসাব না দেওয়াসহ বেশকিছু অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। গত ১৮ জুন রাতে অনুষ্ঠিত দলীয় আলোচনা সভায় দলটির আহ্বায়ক ইসরায়েলি মেন্দি এন সাফাদি ও তার বাংলাদেশি বন্ধু শিপন কুমার বসুর সঙ্গে নুরের বৈঠক প্রসঙ্গে তাকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘দুবাইয়ে মেন্দি এন সাফাদির সঙ্গে মিটিং করতে নুর ট্যাক্সি দিয়ে যাননি। তাকে দুবাইয়ে গণপরিষদের নেতারা গাড়ি চালিয়ে নিয়ে গেছেন। তারাই কনফার্ম করেছে যে, এ রকম মিটিং হয়েছে এবং মিটিং শেষে নুর একটি কালো ব্যাগ নিয়ে ফিরেছেন। তবে কালো ব্যাগে কী ছিল, সে বিষয়ে আমরা কিছু জানি না। আমাদের প্রশ্ন হলো, তুমি ইসরায়েলিদের সঙ্গে মিটিং করছ, এটার কারণ কী? কারণটা আমাদের বলো?’ তিনি বলেন, ‘নুর এত গাড়ি কোথায় পায়! এর আগে বলা হয়েছিল, কাতারের সভাপতি গাড়ি দিয়েছে। এভাবে চলতে পারে না। কাতারের সভাপতি কেন গাড়ি দেবে?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন