সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করবে কে

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ৩০ জুলাই ২০২৩, ১৫:২৩

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রায়ই বিভাগীয় মামলায় শাস্তি পাচ্ছেন। তাদের নানা ধরনের দণ্ড দেওয়া হয়। গুরুদণ্ড পেয়ে অনেকে চাকরিচ্যুত হচ্ছেন। তাদের চাকরিচ্যুত করেই সরকার দায় এড়াচ্ছে। বিভাগীয় মামলায় দোষীদের সাধারণ আইনে শাস্তির আওতায় আনা হচ্ছে না। এতে তারা শুধু বিভাগীয় মামলার শাস্তি পাচ্ছে। একই অপরাধের জন্য সাধারণ মানুষ যে আইনে শাস্তি পান সরকারি কর্মচারী হওয়ার কারণে তিনি তা এড়িয়ে যেতে পারছেন।


এভাবে সাধারণ মানুষের সাথে তাদের বৈষম্য সৃষ্টি করা হচ্ছে। অথচ সংবিধানে সব নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে।


বিসিএস ক্যাডার কর্মকর্তা মেহেদী হাসান সৌদি আরবে কর্মরত ছিলেন। সেখানে তিনি ছিলেন সেফ হোমের দায়িত্বে। দেশটিতে যেসব বাংলাদেশি নারী কর্মী সমস্যায় পড়েন তারা সেফ হোম আশ্রয় নেন। মেহেদী হাসান সেই আশ্রয় দেওয়ার সুযোগ নেন। নিরীহ নারীদের তিনি ধর্ষণ করেছেন। দীর্ঘ বিভাগীয় বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। এরপরই প্রশ্ন ওঠে চাকরিচ্যুতিই কি সব? সে কি সাধারণ আইনের উর্ধ্বে? যদি তা না হবে তাহলে কে তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের জন্য নির্ধারিত আইনে মামলা করবে?


এ ক্ষেত্রে সরকারের কাঁধেই এ দায়িত্ব বর্তায়। কারণ সে সরকারি দায়িত্বে থেকে এই অপকর্ম করেছে। তা ছাড়া ঘটনা বিদেশে হওয়ার কারণে ভিকটিমের পক্ষে বা তার পরিবারের পক্ষে এই বিচার চাওয়ার প্রক্রিয়া খুব সহজ না। এসব ক্ষেত্রে সরকার দায়িত্ব এড়িয়ে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও