কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বৈদেশিক বাণিজ্য ও রিজার্ভ আরো চাপে পড়বে

মুডি’সের পর এবার বাংলাদেশের ক্রেডিট রেটিং বা ঋণমান কমিয়েছে আন্তর্জাতিক ঋণমান নির্ণয়কারী প্রতিষ্ঠান এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটির মূল্যায়ন অনুযায়ী, স্থিতিশীল থেকে নেতিবাচক অবস্থায় নেমে এসেছে বাংলাদেশের ঋণমান। দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশের ক্রেডিট রেটিং এখন ‘বিবি মাইনাস’ (BB-)। আর স্বল্পমেয়াদে রেটিং ‘বি’। বিদেশী ঋণ ও তারল্য পরিস্থিতি আরো প্রতিকূলে গেলে এ ঋণমান আরো কমে যাবে। এছাড়া আগামী বছর দেশের ডলার পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে আরো চাপের মুখে পড়তে পারে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। 

বিশ্বব্যাপী মুডি’স, এসঅ্যান্ডপি ও ফিচ রেটিং—মার্কিন এ তিন প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত ঋণমানের গ্রহণযোগ্যতা সবচেয়ে বেশি। বিশ্বের ক্রেডিট রেটিং বাজারের সিংহভাগই প্রতিষ্ঠান তিনটির নিয়ন্ত্রণে। যেকোনো দেশের অর্থনৈতিক শক্তি, বিনিয়োগ পরিস্থিতি ও বৈদেশিক বাণিজ্যে এ তিন প্রতিষ্ঠানের দেয়া ঋণমানের প্রভাব পড়ে।

এবার বাংলাদেশের ঋণমান কমিয়ে দেয়া প্রতিষ্ঠানের তালিকায় যুক্ত হলো এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মুডি’স কর্তৃক ঋণমান অবনমনের ফলে বাংলাদেশের আমদানি-রফতানি তথা বৈদেশিক বাণিজ্যের শর্ত এরই মধ্যে বেশ কঠিন হয়ে গেছে। পণ্য আমদানির ঋণপত্র (এলসি) খুলতে গিয়ে বাড়তি ফি ও শর্তের মুখে পড়তে হচ্ছে দেশের ব্যাংকগুলোকে। একই সঙ্গে বেসরকারি খাতের বিদেশী ঋণের সুদও বাড়তে শুরু করেছে। এ ধরনের ঋণের মেয়াদ কমে যাওয়ার পাশাপাশি নতুন নতুন শর্ত আরোপ হচ্ছে। বিশ্বের সুপরিচিত বৃহৎ ব্যাংকগুলোও বাংলাদেশী ব্যাংকের জন্য ক্রেডিট লাইন বা ঋণসীমা কমিয়ে দিচ্ছে বলে জানা গেছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন