কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কত টাকা ছাপাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ডলার কেনার কারণে বেশির ভাগ ব্যাংকের হাতে এখন টাকা নেই, সেই টাকা চলে গেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভল্টে। তাই সরকারকেও চাহিদামতো ঋণ দিতে পারছে না বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। এমন পরিস্থিতিতে সরকারের ঋণ নেওয়ার প্রধান উৎস হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া মানে টাকা ছাপানো, বাজারে নতুন টাকা সরবরাহ করা। মাত্রাতিরিক্ত টাকা ছাপালে মূল্যস্ফীতি বাড়ে। তবে সরকারের টাকা ধার নেওয়া এখনো লক্ষ্যমাত্রা ছাড়ায়নি।

বাংলাদেশ ব্যাংক কী পরিমাণ টাকার জোগান দেয়, তা বোঝা যায় ‘রিজার্ভ মানি বা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রার’ হিসাব থেকে। বাজারে যে অর্থপ্রবাহ রয়েছে, সেটিই রিজার্ভ মানি হিসেবে পরিচিত। গত মে মাস পর্যন্ত রিজার্ভ মানির পরিমাণ ছিল ৩ লাখ ৪৮ হাজার ২৬৮ কোটি টাকা। গত ডিসেম্বরে যা ৩ লাখ ৮০ হাজার ১১ কোটি টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। ব্যাংকগুলো থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে যে পরিমাণ টাকা গেছে, সরকার ঋণ নিয়েছে তার চেয়ে কম। কিন্তু ব্যাংকব্যবস্থা থেকে বেশি অর্থ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে চলে আসায় বাজারে রিজার্ভ মানির প্রবাহ কমে গেছে।

বাজেট ঘাটতি পূরণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে সরকার ঋণ নেয়। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ের ১৮ দিনে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ১ হাজার ৫৪৩ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে। যদিও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পাশাপাশি এ সময়ে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকেও টাকা ধার করেছে সরকার, যার পরিমাণ ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা। ব্যাংকব্যবস্থা থেকে ঋণ করার পাশাপাশি পুরোনো ঋণের অর্থও পরিশোধ করেছে সরকার। চলতি বছরের ১৮ দিনে ৭ হাজার ৪৪ কোটি টাকা ঋণ পরিশোধ করেছে সরকার। সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নেয় ট্রেজারি বিল-বন্ডের মাধ্যমে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন