You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দেশে আবারো হাজার মেগাওয়াট ছাড়াল লোডশেডিং

সারা দেশে তাপপ্রবাহ বাড়ার সঙ্গে আবারো বেড়েছে লোডশেডিং। দুদিন ধরে এক হাজার থেকে প্রায় দেড় হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং হচ্ছে। রাজধানীতে লোডশেডিং তেমন একটা দেখা না গেলেও মফস্বলে তা তীব্র আকার ধারণ করেছে। এজন্য পুরনো বিতরণ ব্যবস্থার পাশাপাশি বিদ্যুৎ সরবরাহে নানাবিধ জটিলতাকে দায়ী করছেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) কর্মকর্তারা। 

গ্রীষ্মের শুরু থেকেই চাহিদামাফিক উৎপাদন বজায় রাখা নিয়ে বিপাকে রয়েছে বিদ্যুৎ খাত। চলতি বছরের এপ্রিল ও মে মাসে তীব্র তাপপ্রবাহে বিদ্যুতের চাহিদা ব্যাপক হারে বেড়ে যায়। যদিও সে সময় জ্বালানি সংকটে উৎপাদন চালু রাখা নিয়েই বিপাকে ছিল বিদ্যুৎ বিভাগ। কয়লা সংকটের কারণে পায়রার মতো বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ রাখতে হয়। ওই সময় বিতরণ কোম্পানিগুলোকে পিক আওয়ারে আড়াই থেকে ৩ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং করতে হয়েছিল। 

বিপিডিবির গতকালের বিদ্যুৎ চাহিদার প্রক্ষেপণ ছিল, দিনে ১৪ হাজার ও রাতে ১৫ হাজার মেগাওয়াট। যদিও পিজিসিবির তথ্য বলছে, রোববার রাত ১টা থেকে গতকাল বেলা ৩টা পর্যন্ত সর্বনিম্ন ৬০০ থেকে প্রায় ১ হাজার ৩০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং হয়েছে। এর মধ্যে রাত ১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত প্রতি ঘণ্টায় লোডশেডিং ছিল ১ হাজার মেগাওয়াট। এরপর সকাল ৬টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ৬০০-৮০০ মেগাওয়াট লোডশেডিং হয়েছে। আর বেলা ৩টায় লোডশেডিং ছিল ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের ওপরে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন