একজিমা হলে কী করবেন? এর উপসর্গ কী ও যা মনে রাখা জরুরি
পৃথিবীজুড়েই একজিমা নামের চর্মরোগটির প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। শরীরের যেকোনো অংশেই যে কারোরই এটা হতে পারে; তবে সাধারণত শরীরের যেসব স্থান শুষ্ক ও সংবেদনশীল সেখানেই এটা বেশি হতে দেখা যায়। এ রোগের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, এ ক্ষেত্রে অনেক সময়ই বংশগত প্রবণতা বিশেষভাবে লক্ষ করা যায়।
শরীরের যেকোনো স্থানেই দেখা দিক না কেন, প্রথমে আক্রান্ত স্থান একটু লালচে হয়ে যায়, সেখানে বেশ চুলকায়, পরবর্তী পর্যায়ে সেখানে দেখা দেয় ছোট ছোট গোটা, যা কয়েক দিনের মধ্যেই ফুসকুড়ির আকার ধারণ করে।
একজিমার উপসর্গ
যেহেতু চুলকানি এই রোগটির অন্যতম প্রধান উপসর্গ, তার ফলে নখের আঁচড়ে সেই ফুসকুড়িগুলো গলে গিয়ে সেখান থেকে অল্প কষের মতো নিঃসরণ হতে থাকে। এই নিঃসরণ আবার ত্বকের উপরিভাগে শুকিয়ে গিয়ে একটা পাতলা চলটার মতো আকার ধারণ করে। আর সেটাতেও চুলকানির প্রকোপ থাকার ফলে সেটা এক পর্যায়ে আক্রান্ত স্থানের উপরিভাগ থেকে আলগা হয়ে খসে পড়ে যায়। এই পর্যায়ে রোগাক্রান্ত জায়গাটি আবরণহীন হালকা ঘায়ের মতো আকার ধারণ করে।
- ট্যাগ:
- স্বাস্থ্য
- চর্মরোগ
- একজিমা
- চর্মরোগ প্রতিরোধ